মানুষের শরীর ফুলার কারণ - শরীরে পানি জমার লক্ষণ

প্রিয় পাঠক, মানুষের শরীর ফুলার কারণ ও শরীরে পানি জমার লক্ষণ সম্পর্কে জানতে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এবং জেনে ফেলুন মানুষের শরীরে পানি আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যেটা জানা আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেরি না করে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং জেনে ফেলুন মানুষের শরীর ফুলার কারণ।

শরীরে পানি জমার লক্ষণ ও শরীরে পানি আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলের নিচের অংশ থেকে জেনে ফেলুন। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের আর্টিকেলটির মূল অংশ মানুষের শরীর ফুলার কারণ।

সাধারণত মানুষের হাত পা ফোলা শরীরের কিডনির কারনে হয়ে থাকে।শরীর খোলা অনেক রকম কারণ থাকে সারাটা যেমন আমাদের যখন হাত পা ফুলে তখন আমরা সেটা অনুভব করে।আবার দেখা যায় যে দিন শেষে সেই ফোলাটা আবার আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে আগে পর্যায়ে চলে এসেছে।এগুলো ফুলা সময়কের জন্য হয়ে থাকে/এগুলো খোলা আমরা কিছু মনে করি না আবার দেখা যায়।যে ওষুধের জন্য আমাদের শরীর ফুলে আবার লক্ষ্য করলে দেখা যায়।

আমরা দিনে যে কাজ করে থাকি এবং অতিরিক্ত পরিশ্রম করে থাকি কাজের ফলে দিন শেষে দেখা যায়। আমাদের শরীর খুলেছে অনেক আমার দেখা যায় দিন শেষে।আমরা যে প্রেম বা কাপড় পরিধান করে থাকি এই শরীরের কারণে আমরা যে প্রিন্ট ব্রেন্ট ব্যবহার করি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় বেল্টের দাগ হয়ে গেছে মাজায় বা যখন অতিরিক্ত পরিশ্রম করার পরে যখন পাপ হলে আমাদের দাগ পড়ে যায়।রাতে যখন শরীর ফোলা দেখা যায় বা অনুভব করি আবার দেখা যায়।

সকালবেলা সে পোলাটি আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে কমতে শুরু হয়েছে বা সকালে দেখা যায় না।সাধারণত যখন আমাদের শরীর খুলে এই ফোলা কারণ আমাদের শরীরে পানি জমাট হয়ে ছে।যখন আমাদের শরীর ফুলে রাতে যখন আমরা ঘুমাই।তখন পায়ের পানি আমাদের ধীরে ধীরে শরীরে মধ্যে আসে অভাব দেখা যায় সকালে সেই ফোলাটা আস্তে আস্তে কমে গেছে।

সাধারণত শরীরে পানি জমতে পারে কিতনির সমস্যা কারন আবার কিছু কিছু মেয়েদের ক্ষেত্রে যারা প্রেগন্যান্ট তাদের শরীরে অতিরিক্ত ওজনের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে দেখা যায়।পাপ হয়ে গেছে বা পায়ে পানি জমে গেছে মাঝামাঝি দেখা যায় যে বেশি সময় ধরে বসে থাকার কারণে।আমাদের শরীরে যে ওজন আছে তা যখন পায়ের উপর পড়ে তখন পানি জামাটা বেশি হতে পারে।

সাধারণত আমাদের শরীরে ভেতরে যে হার কিডনির লাভার এবং হরমোনের কারণে শরীরে পানি জমাট হয়ে থাকে আমাদের শরীরে পানি এসে থাকে।এগুলোর কারণে যে যে জায়গায় পানি আসবে শরীরে সাধারণত বেশিরভাগই দেখা যায়।হার্টের বা কিডনির কারণে শরীরে পানি জমাট হয়েছে এই দুইটা রোগের কারণে বেশি পানি জমাট হয়ে থাকে।দি হাত থেকে আমাদের পায়ে বা শরীরে পানি আসে তাহলে প্রথমে যে যে জায়গায় পানি আসবে তার মধ্যে রয়েছে।

প্রথমে পানি আসবে হাড়ের কারণে পায়ে তার পাতায় আবার আসবে বুকের চারপাশে আসতে পারে।যেমন চোখে মুখে আসতে পারে মুখে যে আসে সেটা আমাদের যে গাল আছে সেখানে পানি আসতে পারে।আর এগুলো জায়গায় পানি আসার কারণে যে সমস্যা দেখা দেয় যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে দীর্ঘদিন যাবত এর আছে যাদের রক্ত চলাচল কম হয়।তাদের ক্ষেত্রেই সমস্যাটি হয় এগুলোর কারণে আমাদের শরীরে পানি জমা হয়ে থাকে।

সাধারণত আমাদের শরীরে পানি আসে তিনটি জায়গা থেকে যেমন পা মুখ এবং পেট থেকে পায়ে যে পানি আসে সেটা শরীরে ছড়িয়ে যায়।আবার চোখমুখে পানি যে কারণে আসে আমাদের মুখের চারিপাশে যে লুক্স টিস্যু আছে।সেটা কারণে মুখে পানি জমে আবার সেটি শরীরের চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে আবার পেটে পানি আসলে পেট ফুলে যায়।শরীরটা ভারে ভারে ভাগ হয় আবার পেটে পানি আসলে পেট ফুলে যায়।

শরীরে পানি যেখান থেকে আসে সাধারণত একটি হল কিডনি থেকে আমাদের শরীরে পানি আসতে পারে।আবার লিভারের কোন কারনে আমাদের শরীরে পানি এসে আমাদের শরীর ফোলা ফোলা ভাব এবং ভারে ভারে ভাব হয় আবার দেখা যায়।যে হাড়ের কারণেও আমাদের শরীরটা ফুলে গেছে আবার আমাদের শরীরে প্রোটিন এবং অনেক গেলে আমাদের শরীরে পানি আসতে পারে।আমার শরীরে কিছু কিছু জায়গায় কোন কারণ ছাড়াই পানি আসতে পারে যেমন দেখা যায়।

যে আমাদের যদি কিডনির কারণে সরে পানি আসে আবার এর সাথে আমাদের শরীরে কিছু লক্ষণ বা রোগ দেখা দিবে।যেগুলো লক্ষণ দেখা দিবে কিতনে কারণ যদি শরীরে পানি আসে সেগুলো লক্ষণ হচ্ছে। শরীরে পানি আসার সাথে আমাদের শরীরের প্রেশারটা অনেক হায় এবং বেশি হয়ে যায়।আবার মুখে বা পায়ে পানি আসলে আমাদের প্রেসাবটা কম হবে সাধারণত এগুলো লক্ষণ দেখা দেয় পায়ে শরীরে পানি আসার কারণে।