অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় - শরীর গরম হলে করণীয়

প্রিয় পাঠক, আপনি কি জানেন শরীর গরম হলে করণীয় কি বা অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় সম্পর্কে। আপনি যদি এই তথ্য সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং জেনে ফেলুন। শরীর গরম থাকা কিসের লক্ষণ এবং শরীর গরম হলে করণীয় ও অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় সম্পর্কে।

কারণ দেখা যাচ্ছে যে গরম অতিরিক্ত দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। এজন্য আমাদের শরীরের অনেক সমস্যা দেখা দিচ্ছে তাই আমাদের প্রত্যেককে জানতে হবে। অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় সম্পর্কে এবং শরীর গরম হলে করণীয় এবং শরীর গরম থাকা কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র:অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় ও শরীর গরম হলে করণীয়

সাধারণত আমাদের শরীর অনেক কারণে গরম হয়ে থাকে।যেমন ধরুন যখন অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে আমাদের শরীর গরম হয়ে থাকে আবার জ্বর হলে আমাদের শরীর গরম হয়ে থাকে।আবার দেখা যায় ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর গরম হয়ে থাকে এবং গরম অনুভব করি।তো চলুন জেনে নেওয়া যাক শরীর গরম হলে কি করনীয় শরীর গরম হলে যে খাবার বা যে কাজগুলো করতে হবে।আমাদের যদি খাবারের দিক দেখতে যায় গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পারে।

যে খাবার তার মধ্যে রয়েছে মসলা আবার রয়েছে আদা জিরা গোল মরিচ ও দার্জিলিং রান্নার মাশাল্লাহ বাইরেও যা ও সুবে আদা ব্যবহার করে।খাওয়া যায় এগুলো খেলে শরীর গরমের হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পাওয়া যাবে বা যেতে পারে।আবার যে ফলগুলো খাব যেমন গরমে শরীরকে ঠান্ডা বাস শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আমাদের ডাবের পানি খাওয়া দরকার ডাবের অনেক ফর্মুলা রয়েছে।যেমন ডি হাইড্রেশন বা শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে ভারসাম্য বজায় রাখে।

আবার শরীরের মুখের দিক দিয়ে যে উপকার হয়।1.নাম্বারে রয়েছে ত্বকের তোলা তো ভাব ব্রণ রোদে পোড়া দাগ দূর হয়।দ্বিতীয়ত শরীরে ক্লান্তি দূর করে কর্মশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে আবার ডাবের পানিকে খাবার স্যালাইনের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয়।আবার দেখা যায় যে শরীরে হঠাৎ হার্ট এটাকে ঝুঁকি কমায় হজম ক্ষমতা বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে অবশেষে দেখা গেল যে শরীর গরম হলে।আমাদের এগুলো খাবার খাওয়া এগুলো কাজগুলো মেনে চলতে হবে আবার ডাবের পানি পান করতে হবে ইত্যাদি।

তীব্র গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে হলে আমাদের করণীয় যেমন ঠান্ডা পানি বেশি বেশি পরিমাণ পান করতে হবে।এই গরমে কারণে মানুষের পেশার হাই হতে পারে সাধারণত ভাবে ১২০ থেকে ৮০ কে নরমাল প্রেশার মনে করা হয়।কিন্তু হাই প্রেসার এর রোগীদের এই মাপ বেশি থাকে।আবার গরমে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।গরমে এই রক্তের চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণ রি হাইড্রেশনগরমে আমাদের ঘন ঘন ঘাম শরীর থেকে ঝরে পড়ে ফলে শরীর থেকে অনেকটা পানি বেরিয়ে যায়।

তাই এই গরমে আমাদের রোগ থেকে দূরে থাকতে হলে ফল জাতীয়র মধ্যে রয়েছে।যেমন লেবু লেবুর পানি পান করতে হবে।বেশি বেশি লেবুর পানি পান করলে শরীর ঠান্ডা থাকে গরমের মধ্যে লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি আর এগুলোর প্রভাব দূর করে।গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে পুদিনা রসে সঙ্গে লেবু মিশিয়ে খেলে শরীর শীতল থাকে।গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে হলে আমাদের হাতের নাগালে অনেক ফল রয়েছে যেমন তরমুজ শসা লেবু আরো অনেক ফলে রয়েছে।

এর মধ্যে তরমুজ এমন একটি ফল যা দেহকে ভেতর থেকে হাই রেটেড করে।এবং তৃষ্ণা মিটাই এই  ফলে ৯৫ শতাংশ পানি  হওয়ায় গরমে এটি সব বয়সের মানুষকে গরমের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে।দ্বিতীয়তঃ শশা দেহকে শেকল দায়ী অন্যতম সেরা খাবার গরমকালের এটি শুধুমাত্র আপনাকে হাই রেটেড থাকতে সাহায্য করবে না।

নানা রকমের অসুস্থ পোস্ট হওয়ার সম্ভাবনার কাজ করে।অবশেষে এটাই দাঁড়ালো যে গরমে আমাদের শরীর ঠান্ডা রাখতে এগুলো খাওয়ার খাওয়া উচিত।এগুলো ফল শরীরের জন্য অনেক উপকারী এবং অতিরিক্ত গরমের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে।

আমাদের শরীরের প্রায় সব সময় গরম হয়ে থাকে শরীর গরম যে কারণে হয়।যেমন আমাদের পেটের ভেতরে যে খাবার যায় আর সে খাবার যদি পেটের ভিতরে অতিরিক্ত বেশি হজম হয়ে যায়।তখন আমাদের শরীরের গরম অনুভব করি।তাছাড়া অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে দেখা যায়।আমাদের শরীর প্রচন্ড গরম হয়ে যায়।এ সময় শরীর গরমের হাত থেকে রক্ষা বা শীতল রাখবে যে খাবার তার মধ্যে রয়েছে যেমন লেবু শসা ইত্যাদি।

যদি সোশার দিকে দেখতে যায় শসা আমাদের সবার কমবেশি পছন্দের একটি ফল কেউবা একটু বেশি করে কেউ একটু কম করে।গরমের সময় শরীর শীতল রাখতে শসা অত্যন্ত একটি প্রয়োজনীয় ফল হিসাবে খাওয়া হয়।শশায় যে পানি রয়েছে তা আমাদের দেহের বিশেষ কয়েকটি বিষাক্ত পদার্থ থেকে রক্ষা করে যেমন বর্জ্য ও আদর্শ ঝাড়ুর মতো কাজ করে।আবার শসা খেলে আমাদের দেহের মধ্যে যে দুটো কিডনি রয়েছে।

সে কিডনিতে যদি পাথর হয়ে থাকে শসা খেলে তার আসতে ধীরে ধীরে গলে যেতে শুরু করে।সবদিক থেকে দেখতে গেলে যে শসা আমাদের গরমের মধ্যে শরীর শীতল ডাকতে অনেক উপকারী আবার অন্য দিক যদি দেখতে যায়।তাহলে দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনও একটি ফল আবার তরমুজ তরমুজ একটি পানি সম্পন্ন ফল ৯৫ শতাংশ পানি থাকে গরমের মধ্যে যে আমাদের শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়।

সেই তীব্র গরমে তরমুজ আমাদের দেহকে অনেক সুস্থ রাখে তাই অবশেষে বলতে পারি যে গরমে আমাদের এগুলো ফল খেলে শরীর ঠান্ডা এবং শীতল থাকবে।

আমরা জানি যে শরীর গরম থাকলে জ্বরের লক্ষণ দেখা যায় আসলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শরীর গরম হলে জ্বর হয় না কিন্তু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়।যে তাদের শরীরের মাথার অংশ গরম এবং হাত পা ঠান্ডা আবার দেখা যায়।যে হাত পা গরম মাথার অংশ ঠান্ডা সাধারণত এই কারণটি হয়ে থাকে।চার বছরের বাচ্চাদের মধ্যে থেকে পাঁচ বছরের বাচ্চা পর্যন্ত আমার দেখা যায়।যে শরীর গরম কিন্তু থার্মোমিটারে মাপলে জ্বর দেখা যায় না এর কারণ হচ্ছে।

বাচ্চাদের যে ব্রেনের টেম্পারের যে ডেভেলপমেন্ট সেন্টার এটা পুরোপুরি ডেভেলপ হতে সময় নেই।তিন বছর পর্যন্ত তখন পর্যন্ত বাচ্চাদের এমন শরীর গরমের লক্ষণ দেখা দেয় এতে বাচ্চাদের কোন ক্ষতি হয় না।এবং কোন খারাপ লক্ষণ দেখা যায় না এবং বোঝা যায় তারা সম্পূর্ণ সুস্থ থাকে।এখন বড়দের যে বিষয়টা যেকোনো কারণে জ্বর জ্বর ভাব আবার দেখা যায় শরীর সবসময় গরম হয়ে থাকে।এটা সাধারণত ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে।

এবং অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা এবং ঘুমের অভাবের কারণে হয়ে থাকে।কোন কোন ক্ষেত্রে আবার দেখা যায় শরীরটা ম্যাচ ম্যাচ করতাছে এবং শরীরে কোন শক্তি নাই বা এনার্জি নেই। আবার মুখের ভিতরে তিতা তিতা ভাব এগুলো লক্ষণ দেখা দিলে আমরা মনে করে থাকি।জ্বরের লক্ষণ আসলে এগুলো জড়ের কারণে হয়ে থাকে না।সাধারণত এগুলো হয় দুশ্চিন্তা এবং ঘুম না হওয়ার কারণে এগুলোর কারণে শরীর 

প্রিয় পাঠক, আশা করি এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন আপনার মনোযোগ সহকারে বলেছেন এবং খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন যে, অতিরিক্ত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায় সম্পর্কে এবং শরীর শরীর গরম থাকা কিসের লক্ষণ ও শরীর গরম হলে করণীয় এবং শরীর গরম থাকলে কি খাবার খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে। গরমকালীন সময়ে আমাদের শরীর খুব অল্প সময়ে রোদে যাওয়ার ফলে বা এমনিতেই অতিরিক্ত গরম হয়ে যাচ্ছে এবং শরীর ঘেমে যাচ্ছে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।

গরম হয়ে থাকে।