দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি - চুলকানি দূর করার ক্রিম
প্রিয় পাঠক, আমাদের কম বেশি অনেকেরই দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি রোগ দেখা দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কি কারনে এই চুলকানি রোগ দেখা দেয়। বা এই চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম কি আজকে দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি রোগ নিয়ে আলোচনা করা হবে। তো যারা যারা বা যাদের যাদের চুলকানি সমস্যা আছে তাদের জন্য শুধুই আর্টিকেলটি এই আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন কি কারনে চুলকানি হয়।
চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম এবং সারা গায়ে চুলকানি ওষুধের নাম এক কথায় বলতে গেলে যাদের যাদের চুলকানি সমস্যা আছে তাদের জন্য আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। আজকের আর্টিকেলটি।
পোস্ট সূচীপত্র:দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি এবং চুলকানি দূর করার ক্রিম
দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি হয়। কিন্তু কি কারণে চুলকানি হয় সেটা আমরা অনেকেই জানি না আমরা অনেকে জানি কিন্তু সঠিক চিকিৎসাটা আমি নিতে পারিনা। তো চলুন দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি হয় কেন তা জানা যাক। অনেক সময় দেখা যায় আমরা অনেক জার্নি করার পরেও আমরা গোসল টোসল করি না আবার আমাদের অনেক সময় গা ঘামে ভিজে গিয়ে থাকে। আমরা গোসল টোসল না করেই সেই জায়গাগুলো সে হয়ে।
রাখি বা ফ্যানের বাতাসের দ্বারা শুকিয়ে ফেলি। সে ঘামগুলো সে স্থানে লেগে যায় পরে সেখানে ইনফেকশন হয়ে যায়। আসে ইনফেকশন থেকে আসতে আসতে চুলকানি দেখা দেয়। আর আমরা কম বেশি সকলে জানি আমাদের দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি হবেই কারণ সেই জায়গা শরীরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঘামে। আর আমার সেই জায়গার একটু স্পেশাল ভাবেও কেয়ারও করি না তাই ঘা হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক বা চুলকানি হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
কিন্তু মোটেও এমন কাজ করা যাবে না দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি হলে খুবই সমস্যা হয় তাই সমস্যা যাতে না হয়। তাই সব সময় নোংরা হাত পা বা ঘ ঘামে ভেজা শরীর গোসল করে বা না পরিষ্কার করে। রাখা যাবে না যদি আমরা রেখে দেই তাহলে আমাদের চুলকানি রোগ দেখা দিবে। আর এই রোগটা বিশেষ করে দুপায়ের মাঝখানে চুলকানি হিসেবে বেশি দেখা দিয়ে থাকে।
ছেলেদের গোপনাঙ্গের পাশে চুলকানি
ছেলেদের গোপানঙ্গের চুলকানি হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক কারণ অনেক ছেলে আছে খুবই আলসে টাইপের যারা নিজের প্রতি কোন কেয়ার নেয় না। বিশেষ করে তাদেরই এই চুলকানি রোগ একটু বেশি দেখা দেয় আবার সেটাও দু পায়ের মাঝখানে চুলকানি। কারণ অনেক ছেলে আছে অনেক দিন গোসল করে না আবার তাদের দু পায়ের মাঝখানে অনেক সময় ঘেমে যায় কিন্তু তারা সে ঘাম কে পরিষ্কার করে না তারা সেভাবে রেখে দেয়।
আবার অনেক সময় ধরে একই প্যান্ট পড়ে থাকে সেগুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে না এইসব কারণে চুলকানি দেখা দেয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কি কারণে চুল কাটে দেখা দেয় তাই সব সময় দু'বার মাঝখানে ভালোভাবে সাবান জীবাণুর না সব দিয়ে পরিষ্কার করে রাখতে হবে। যাতে করে আমাদের গোপনাঙ্গে চুলকানি না হতে পারে। তাই সবসময় সে জায়গাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবো এবং সবসময় ভালো ভালো জামা কাপড় পড়বো এবং সেটা একবার পড়ে ধুয়ে দিব।
নয়তো এটা একাধিক সময় পড়লে ঘামে ভিজে থাকার ফলে যে ইনফেকশনটা হয় সে কারণে ঘা দেখাতে বা চুলকানি দেখা দেয়। আর কিছু কিছু ছেলে আছে অনেক আলসে টাইপের বিশেষ করে তাদের এই সমস্যা বেশি দেখা যায় এবং তারা অনেক পেরেশনের মধ্যে থাকে সব সময় চুলকা চুল কি করে। তাই এই সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে সবসময় গোপন অঙ্গ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আশা করি ছেলেদের গোপনাঙ্গের পাশে চুলকানির কারণটা বুঝতে পেরেছেন।
চুলকানি দূর করার ক্রিম
চুলকানি এটি এমন একটি মারাত্মক রোগ যেটি হলে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাতি কেউ ভালো হয় না কিন্তু আবার কিছু কিছু ক্রিম ব্যবহারের করার ফলে খুব সহজে চুলকানি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু সব ডাক্তার এবং বা চিকিৎসক সঠিক ক্রিম দিয়ে না বিভিন্ন ধরনের কেন্দ্রের যেগুলো দেওয়ার ফলে আমাদের চুলকানি ভালো তো হয় না এতে করে আরো বেড়ে যায়। তাই আপনাকে আগে জানতে হবে কি ক্রিম ব্যবহার করলে চুলকানি তাড়াতাড়ি ভালো হয়।
চুলকানির বিভিন্ন ধরনের ক্রিম আছে যেগুলো ব্যবহার করা ফলে খুব তাড়াতাড়ি চুলকানি ভালো হয়ে যায়। কিন্তু এটি আগে দেখতে হবে কি যাতে চুলকানি বা কি পরিমানে চুলকানি হয়েছে চুলকানি পরিমাপ অনুযায়ী ওষুধ গুলো দিতে হবে বা ব্যবহার করতে হবে। তো চলুন কিছু চুলকানির ওষুধের স্বাদ পরিচিত হওয়া যাক যেগুলো ব্যবহার করার ফলে খুব তাড়াতাড়ি চুলকানি ভালো হয়ে যায়। ডার্মাসোল এন, ক্লিন জেল, টেলিফিন ক্রিম, চুলকানির জন্য।
এই তিনটি ক্রিম খুবই উপযোগী বা ভালো যেটি ব্যবহার করা ফলে চুলকানি খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায় ১০০% ভালো হবেই। তাও আপনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ক্রিম গুলো ব্যবহার করবেন না। টেলিফোন ক্রিম বিভিন্ন ধরনের চুলকানি ভালো করতে খুবই তাড়াতাড়ি কাজ করে। ডার্মাসোল এন এই ক্রিমটি ব্যবহারের ফলে যেগুলো ঘামাচির মত চুলকানি রোগ দেখা দেয় সেগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ক্লিন ফেট জেল এই ক্রিমটি ব্যবহার করা ফলে মুখের যেগুলো ব্রণের মতো দাগ থাকে বা চুলকানি থাকে সেগুলো থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুক্ত পাওয়া যায়। ক্লিনফেজ জেল এটি শুধু মুখের চুলকানির জন্য ব্যবহার করা যাবে অন্য কোন স্থানে ব্যবহার করা যাবে না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কি কি কারনে চুলকানির বা কোন কোন চুলকানির মলম বা ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। তাছাড়া কোন ওষুধ বা মলম ডাক্তারের পরামর্শ বা অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ
অনেক সময় দেখা যায় অনেকের সারা গায়ে অনেক রকম চুলকানি রোগ দেখা দেয়। কিন্তু অনেকে জানে না এটা কি কারনে হয় আমরা মনে করি এটা এলার্জির কারণে হয়ে থাকে। আবার অনেকে মনে করে এটা দাউদ বা কোন জাতীয় চর্মরোগ কিন্তু না অনেক সময় দেখা যায় এটা যাতে চুলকানি রোগ কিন্তু আমরা অনেকে জানি না এই জাতীয় চুলকানি রোগ কি কারণ হয়। এই চুলকানি রোগ গুলো বিভিন্ন কারণে হয়ে।
থাকে আবার সমস্যার কারণে হয়ে থাকে।আপনার শরীরে যদি চুলকানি রোগ দেখা দেয় তাহলে আপনাকে আগে রক্ত পরীক্ষা করে দেখতে হবে আপনার রক্ত সমস্যার কারণেই চুলকানি রোগ গুলো হচ্ছে কিনা যদি দেখা যায় যে রক্তের জন্য সমস্যা হচ্ছে না তাহলে আপনাকে অন্য চিকিৎসা নিতে হবে এবং ওষুধপাতি খেতে হবে সেই ওষুধগুলি হল। যেগুলো খেলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবেন সেগুলোর নাম উল্লেখ করা হলো।
টেলিফিল্ম ৫০০, রেমা ২০, ডাইমোচল ক্রিম, কেলেক্স, ইত্যাদি আপনি যদি ক্যালসিয়ামগুলি খান খুব তাড়াতাড়ি আপনি চুলকানি রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। সেটা দে ধরনের চুলকানি হোক না কেন চুলকানি রোগ খুবই মারাত্মক সেই জায়গাতে চুলকানি হয়।সেই জায়গা থেকে আস্তে আস্তে চুলকাতে চুলকাতে ইনফেকশন দেখা দিয়ে সেই জায়গাতে একটা মারাত্মক ঘা হয়ে।
যেতে পারে এবং সেখান থেকে আপনার ক্যান্সার হলেও হতে পারে তাই কি চুলকানি রোগ দেখা দিলে সাথে সাথে চিকিৎসা নিবেন এবং ভালো ভালো ওষুধ খাবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধই খাওয়া যাবে না। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের হয় শরীরে বা বিভিন্ন স্থানে আমরা সেই চুল কাটা থেকে মুক্তি পায় না কিন্তু কি করে মুক্তিপত্রে হয় সেটাও জানি না তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি এই যদি এই অধ্যায়টি পড়েন তাহলে জানতে পারবেন ঘরোয়া উপায় চুলকানি কিভাবে দূর করা যায়। আগে দেখতে হবে এটা কি কারনে চুলকানিটা হচ্ছে আর এটা দেখতে কি আকৃতির চুলকানি বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে।
তাই আগে দেখতে হবে এবং বুঝতে হবে এটা কি কারণে হচ্ছে এবং কি আকৃতির চুলকানি এলার্জি এরপরে চিকিৎসা নিতে হবে যদি দেখা চেয়ে চুলকানি তাহলে চিকিৎসা নিতে হবে। প্রথমে সেই স্থানে গরম পানি করে ধুয়ে নিব বা মুছে নিব তারপর সাবান অথবা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিব তারপর সেই জায়গাতে স্যাভলন বা ডিটল ব্যবহার করে কয়েকদিন ধুয়ে দিব। এবং সেই স্থানে মাঝে মাঝে যত্ন নেব এবং ডেটল লাইভ বয় এইগুলো সাবান দিয়ে পরিষ্কার করব।
এভাবে কয়েকদিন চিকিৎসা নিলে ঘরোয়া উপায় সুস্থ করা যায় নিজেকে নিজে নিজে। আপনি চাইলে রাতের বেলা ঘুমানোর আগে সেই স্থানে গরম তেলের সাথে রসুন কালোজিরা পেঁয়াজ ইত্যাদি মিশিয়ে ভালো করে সে দিল কে গরম করে সে চুলকানিয়া স্থানে লাগিয়ে দিতে পারেন। এভাবে কয়েকদিন লাগিয়ে দিলে নিজে নিজেই ঘরোয়া উপায় নিজেকে সুস্থ করে ফেলা যায়।
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url