কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় - শীতে কবুতরের যত্ন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি জানেন কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় বা কোন জাতের কবুতর পালন করে বেশি লাভবান হওয়া যায় আপনি যদি সম্ভবত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন এটি বললাম তুই জানতে পারবেন কোন জায়গা কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়। এবং শীতে কবুতরের যত্ন ভাবে নিতে হয়।

তাই আপনি যদি এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় এবং শীতে কবুতরের যত্ন।

আমরা কম বেশি সকলেই জানি শীতকালে কবুতর একটু বেশি অসুস্থ হয় বা দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই শীতকালে তাদেরকে একটু এক্সট্রা ভাবে খেয়ালে বা যত নিতে হয়। অনেক সময় দেখা যায় শীতকালে কবুতরের মারাত্মক মারাত্মক অসুখ হয়। যেটা সুস্থ হতে চায় না তাই শীতকাল সময়টাকে কবুতরের এক্সট্রা ভাবে যত্ন নিতে হয়। তো চলুন জানা যাক কিভাবে শীতে কবুতরের যত্ন নিবেন। মূলত বলতে গেলে শীতকালীন সময়টা কবুতরের বিভিন্ন অসুখ হয়ে থাকে জমানো হয়ে থাকে।

তাই শীতকালে কবুতরকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন কিনতে হয়। তো চলুন কি কারনে কবুতরকে শীতকালে বিভিন্ন অসুখ বা ভিটামিন খিলাবেন সেটা জানা যাক। কারন আমরা সকলে জানি শীতকালে কবুতরের বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু হয় তাই তাদেরকে সে সময়টাতে বিভিন্ন ওষুধ পাতি খেলাতে হয়। এবং ভিটামিন খেলাতে হয় এ কারণে কবুতর সব সময় বাচ্চা দেয়। সব সময় বাচ্চা দেওয়ার কারনে কবুতর দুর্বল হয়ে পড়ে।

তাছাড়াও শীতের কবুতরের যত্ন একটু বেশি নিতে হয়।কারণ সেই সময়টাতে তাদের অনেক ঠান্ডা লাগে তাই বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেলাতে হয়। যার ফলে গায়ে যাতে গরম ধরে থাকে। কারণ যদি শীতকালে তাদেরকে যত্ন করা উচিত না খেলে তাহলে তাদেরকে ঠান্ডা লেগে অসুস্থ থাকে মারা যেতে পারে। আর বিশেষ করে সময়টাকে কবুতরের পায়খানা একটু বেশি হয়।

যাকে চুনা পায়খানা হিসেবে চিনি। তাই আমরা শীতকালের সময় থাকে কবুতরের একটু ভালোভাবে খেয়াল নিব আর একটু লক্ষ্য রাখবো এই ধরনের কোন সমস্যা দেখা দিচ্ছে কিনা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন শীতে কবুতরের যত্ন নেওয়ার কারণটা আসলে কি।

আমরা অনেকেই আছি জানিনা যে কবুতরের খাদ্য তালিকা সম্পর্কে যারা জানা জানি না তাদের জন্য জানানো হলো। আসলে কবুতরের বিভিন্ন ধরনের খাবার খায় কিন্তু সব খাবারের সব রকম ভিটামিন পায় না চলা জানা যাক আদর্শ পরিমানে খাবার এবং খাদ্য তালিকা। আমরা কম বেশি সকলেই জানি কবুতরের সবচেয়ে বেশি রোগ জওয়ানো হয় তাদের খাবার এবং পানি খাওয়ার পাত্র এবং তাদের বাসা থেকে কারণ।

সেগুলো একটু বেশি পরিমাণে নোংরা হয়ে থাকে তাই সেগুলো থেকে একটু বেশি রোক জওয়ান হয়ে থাকে সেই রোগ জীবাণু থেকে মুক্তি পেতে এগুলো সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তো চলুন পুস্তিকার খাবারের নাম জানা যায়। ধান, গম, ভুট্টা, চাল, লাল মোটর, কালো মটর,, সরিষা মুগ ডাল ইত্যাদি। এই খাবারগুলো খেলে কবিতার খুবই পুষ্টিকর এবং মোটা তাজা হবে। আমরা যদি এই খাবারগুলো কবিতাকে খেলতে পারি।

তাহলে কবিদের দেখতে অনেক সুন্দর এবং নান্টুসনুদু হবে যেটা আমরা সকলের চাই। এ খাবারগুলোতে এত পরিমাণ ক্যালরি থাকে যেটা খাওয়ার ফলে কবুতর এবং কবুতরের বাচ্চা দেখতে অনেক সুন্দর থাকে। এবং কিছু কিছু কবিতর আছে যারা দেখা যায় সময় মতো ডিম দেয় না ভিটামিনের অভাবে আপনি যদি খাবার গুলো খেলে দেন তাহলে কবুতর খুব তাড়াতাড়ি ডিম দিবে। এবং সেই দিন থেকে খুব পুষ্টি গুলো এবং মোটা তাজা বাচ্চা বের হবে।

আমার অনেকে আছে জানিনা যে কবুতরের বাচ্চা খাওয়ার উপকারিতা কি তা জানি না। আবার আমরা অনেকেই আছি কবুতর এবং কবুতরের বাচ্চা পছন্দ করি না আমরা মনে করি ছোট্ট একটা জিনিসে খেলে কি হবে। এইভাবে আমরা অনেকে খাই না কিন্তু আপনি এটি মোটেও করবেন না। একটা কবুতরের বাচ্চা খেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন হয় যেটা আপনি অন্য শাকসবজি মাংস ইত্যাদি খেয়েও পাবেন না।

একটা কবুতরের বাচ্চাকে এত পরিমাণ ভিটামিন থাকে যেটা অন্য কোন কিছুতে থাকে না আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে একটি করে কবুতরের বাচ্চা খেতে পারেন। তাহলে একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে আপনার চেহারার দিনকে দিন পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আপনি মোটা তাজা হয়ে যাচ্ছেন যারা দুর্বল এবং যাদের শরীরের রক্ত সমস্যা রক্ত কম থাকে। তাদের জন্য কবুতরের বাচ্চা খাওয়া খুবই উপকারী আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে একটি করে কবুতরের বাচ্চা খেতে পারেন।

তাহলে আপনার ওজন বাড়ার পাশাপাশি আপনার চেহারা পরিবর্তন হয়ে যাবে। কারণ কবুতরের বাচ্চা খেলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে রক্ত বৃদ্ধি করে। তাই আমরা চেষ্টা করব যাতে প্রতি সপ্তাহে একটি করে কবুতরের বাচ্চা খেতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের হাত-পা চোখ হলুদ হয়ে যায় রক্তের অভাবে আমরা অনেকেই ভাবি কি খেলে রক্ত বৃদ্ধি হবে।

কিন্তু সঠিক কি খেতে হয় সেটা জানিনা আপনি সেই সময়তে যদি কয়েকটা কবুতরের বাচ্চাকে দেওয়া যায়। তাহলে আপনার শরীরের যতটা পরিমাণ রক্ত বাড়বে যেটা আপনি নিজে দেখে অবাক হয়ে যাবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কবুতরের বাচ্চা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।।

আমরা কমবেশি সকলেই জানি কবুতরের বিভিন্ন জাত হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকে এটা জানি না যে কোন জাতের কবুতর সবচেয়ে ভালো ভালো বলতে অনেক কিছু বোঝানো হয়। যেমন দেখতে সুন্দর বড় স্বাস্থ্যবান সবকিছু আমরা এ বিষয়গুলো অনেকেই জানিনা। কবুতর বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে কিন্তু আমরা সঠিক জানিনা কোন জায়গায় সবচেয়ে বেশি বাচ্চা দেয়। কবুতররা সকলে হয়ে থাকে কিন্তু কিছু কিছু কবুতর আছে যারা বাচ্চা বেশি দেয়।

আবার কিছু কিছু কবুতর আছে বাচ্চা কম দেয় কিন্তু বাচ্চা স্বাস্থ্যবান এবং মোটা তাজা বাচ্চা দেয়। আমরা অনেকেই আছি মোটা তা যা বাচ্চা পছন্দ করি আবার অনেকেই আছে । যারা চায় তাদের কবুতরের বাচ্চা বেশি দিক কিন্তু সঠিক জাতের কবুতর খুঁজে পান না তবু তো বিভিন্ন জাতের হয়ে গেছে। তো চলেন সেগুলোর আগে পরিচয় সম্পর্কে জানা যায় কি কি জাতের কবুতর পাওয়া যায়। সিরাজী, পাকিস্তানি, ইন্ডিয়ান, খোকাবাবু, ইত্যাদি।

এসব জাতের বিভিন্ন কবুতর পাওয়া যায়। এদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে সিরাজি কবুতর যারা খুবই তাড়াতাড়ি এবং খুব স্বাস্থ্যবান বাচ্চাদের যাদের বাচ্চা খুব সুস্বাদু হইল পুষ্টিকর। সিরাজ কবুতর বছরে চারবার থেকে ৫ বার বাচ্চা দিতে সক্ষম হয়। এরা খুবই তাড়াতাড়ি বাচ্চা দেয় এবং খুব বড় বড় সাইজের বাচ্চা দেয় এরা দেখতে একটু কালো সাদা লাল বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে।

কারা যেমন হোক না কেন সব কিন্তু একই জাতেরই তাদের বাচ্চারাও অনেক সুন্দর সুন্দর হয়। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কোন জাতের কবুতর ভালো এবং সুন্দর সুন্দর বাচ্চাদের। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কোন জাতের কবুতরের বেশি বাচ্চা দেয়।

আমরা অনেকে আছি জানিনা যে কোন জাতের কবুতর সবচেয়ে ভালো এবং কোন জাতের কবুতর কাজ করলে বা পালন করলে বাচ্চা বেশি দিবে বা লাভবান হওয়া যাবে। কবুতর তো বিভিন্ন ধরনের আছে কিন্তু আমরা যদি লাভবান হতে চাই তাহলে বোঝা যায় যে আমার ব্যবসা করতে চাচ্ছি কবুতর দিয়ে তার মানে আমাদের বেশি বেশি বাচ্চা প্রয়োজন হবে।

বেশি বেশি বাচ্চা প্রয়োজন হওয়ার ফলে আমাদের বেশি বেশি বিক্রি করতে পারব।এতে আমরা বেশি লাভবান হব তাই আমাদের জানতে হবে কোন জাতের কবুতরটা সবচেয়ে ভালো এটা কারণে আমরা অনেক লাভবান হওয়া যায় এবং কোন জাতের কবুতর সবচেয়ে বেশি বাচ্চা দেয়। সবচেয়ে কবুতরের জাত ভালো হচ্ছে সিরাজী কবুতর খুবই ভালো হবে।

যেটি প্রতিবছর পাঁচ থেকে ছয় বার পর্যন্ত বাচ্চা দিয়ে থাকে এবং এদের বাচ্চা সাইজ গুলো অনেক সুন্দর সুন্দর হয় যেগুলো বাজারে বা কোন জায়গায় বিক্রি করতে গেলে বেশি দামি বিক্রি করা যায়।এই কবুতরগুলো ঘরবাড়িতে চাষবাস করা যায় এগুলো চাষ করার জন্য কোন একটা খামারে বইলা হয় না আপনি যদি একদম ভালো করে চাষ করতে চান তাহলে একটি খামার তৈরি করতে পারেন। 

এগুলো কবুতরকে যত বেশি পুষ্টিকর খাবার এগুলো কবুতর তত বেশি পুষ্টিকর বাচ্চা এবং তত বেশি বেশি বাচ্চা দিবে। আর আপনি এতে করে অনেক লাভবান হবেন। তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন কোন জাতের কবুতর সবচেয়ে বেশি বাচ্চা দেয়। এবং আপনি যদি এ কবুতরের জাতটি পালন করেন তাহলে আপনি অল্প দিনে খুব লাভবান হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।