ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা সেরা ৫ টি উপায়

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায় খুব যে কঠিন বিষয় তা কিন্তু না ভালোভাবে বিষয়টা বুঝতে পারলে, আপনি নিজেই ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং তাছাড়া সেটা ঘরে বসে প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করা যায়। এই এই প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে অনেক ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করছে। আপনার জন্য আনন্দের কথা এই

যে, আজ আমি আর্টিকেল জুড়ে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়গুলো জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মরে যাওয়া সহকারে পড়ুন আশা করি তাহলে ভালোভাবে তথ্য বলে বুঝতে পারবেন এবং আপনি এই আর্টিকেলটি পড়া করে নিজেও ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আগ্রহ হয়ে যাবেন তো চলুন শুরু করা যাক।

ব্যান্ডের সঙ্গে কাজ: পেজের ডিস বাড়াতে বা নতুন নতুন আকর্ষণীয় কন্টেন্ট পেতে, বেশানীক অন্য কারো সঙ্গে কাজ করতে পারেন। নতুন নতুন দর্শক টানতে এবং ব্যান্ডের প্রচারের জন্য অনেক কোম্পানি, নিমন্ত্রণ ও বিভিন্ন ধরনের ব্যান্ড আছে যারা অনেক বেশি ফলোয়ার আছে যে সব কোম্পানি তাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। সেসব কোম্পানির সঙ্গে আপনি কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সেই সব কোম্পানির সঙ্গে কাজ করার আগে তাদেরকে অ্যাক্সেসের জন্য অনুরোধ করতে পারেন।

পেইড সাস্ক্রিপশন: টাকার বিনিময়ে পেজে সাবস্ক্রাইব শন বাড়িয়ে ইনকাম করা যায়। এই সুযোগ এখন ফেসবুক পেজে ইনভেনশন ফিশারের সাহায্য পাওয়া যায়। এই সুবিধা পাওয়ার জন্য ১০ হাজার কলার বা ২৫০ জনের বেশি রিটার্ন ফলোয়ার কিংবা পাঁচ হাজার পোস্ট এঞ্জাইমার বা ১ লক্ষ আশি হাজার ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।

ইন টিম অ্যাড: আমার অনেক সময় ভিডিও দেখার সময় ভিডিওর মধ্যে যেসব বিজ্ঞাপন গুলো থেকেও বা দেখতে পাই বেশি বেশি আকর্ষণ করে সেগুলোকে বলা হয় অ্যাড। ইন সিস্টেম এন্ড যেকোন তথ্য বিজ্ঞাপন চাইতে বেশি আকর্ষণ করার দর্শনের স্কেল করা চলে যেতে পারে। কিন্তু এন সিস্টেম এন্ড গল্প আকারে উপস্থাপন করা যায় ফেসবুকের সমস্ত করা সত্যগুলো মেনে বিজ্ঞাপনে এক মিনিট বেশি দীর্ঘ হতে হবে। এবং এন সিস্টেম চালানোর জন্য বৃষ্টিতে অবশ্যই ১০ হাজারে বেশি ফলো থাকতে হবে।

পেইড ইভেন্ট: আপনার পেজে টাকা বিনিময়ে এই ডিভেন পরিচালনা করা টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি ইভেনের সাহায্য কাজ করে ইভেন সময়সূচি নির্ধারণ পরিচালনা করতে পারেন। সেজন্য আপনাকে ফেসবুকে ইভেন্ট ফিউচার চালু করতে হবে নতুন নতুন ইভেন্ট আসলে সবার আগে আপনাকে পাবলিশ করে দেখাতে হবে। নতুন ইভেন্ট তৈরি করার জন্য টেবিলটিতে ক্লিক করুন, সেখান থেকে ইভেন্ট অপশনটি সিলেক্ট করে ইভেনের মূল্য এবং অন্য কোন হোটেলে ইনফরমেশন চাই তা দিয়ে করাটি পূরণ করুন তাহলে আপনি পেইড ইভেন্ট চালু করতে পারবেন।

ফলোয়ারদের কাছ থেকে আই: আই ফেসবুকে ঘোষণা অনুযায়ী আপনি কনটেন্ট ক্রিয়েট করে বা রিলিজ করেন নির্দিষ্ট পরিমাণে ভিউজ ও ফলোয়ার তৈরি করে মাসে 4000 বা 5000 ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। ফেসবুক পেজে একটু ফানি কন্টেন ছাড়লে আরো বেশি ভিউ পাওয়া যায় তবে এই ফিউচার শুধু ইনভাইটনের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

ফলোয়ারদের অনলাইন তোরে নিয়ে যাওয়া: স্পেশাল কমার্স ফিউচার এর মাধ্যমে ক্রেতা আপনি সরাসরি পেজ থেকে অনলাইন স্টোরে নিয়ে যেতে পারে। যারা ইতিমধ্যে ফেসবুকে ছোট খাটো ভাবে ব্যবসা শুরু করছেন তাদের জন্য এই উপযুক্ত মাধ্যম। আপনি চাইলে আপনার যদি কোন ছেলে থাকে ফেসবুক থেকে সেখানে নিয়ে যেতে পারে। তাদের কাছে সহজে অ্যাড দেখিয়ে পেনটি কেনারা জন্য গ্রাহক বাড়াতে পারে, আপনাকে সেটা করতে হবে যে হচ্ছে ফেসবুকে ক্যাটালগ ম্যানেজারে ক্যাটালগ যোগাযোগ করতে পারে। তারপর একটি ছবি বা ভিডিও পোস্ট করে, তার সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চালু করতে পারে সময় অন্য লিংক করতে পারেন।

ফেসবুকে কত ভিউ হলে টাকা ইনকাম করা যায় সেই বিষয় নিয়ে আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। তো চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক, ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা ইনকাম করা যায় এইসব বিষয়ে। অনেকে ছোট বড় কোম্পানি আছে যার তাদের কোম্পানির বিজ্ঞাপনের জন্য ফেসবুকে টাকা দিয়ে থাকে। সেসব কোম্পানি তাদের বিজ্ঞাপনের জন্য বেশি টাকা দেয়।

তখন আমরা তাদের ভিডিওটি আমাদের ওয়েবসাইটটিতে দেখাবো সে সমস্ত বিজ্ঞাপন যখন কোন ভিডিও বা কনটেন্ট এর মাধ্যমে তালিকার সময় দেখানো হয় সেই সময়ই ভিডিও ক্রিকেটার বেশি টাকা পাওয়া যায়। আর ছোট কোম্পানি বিজ্ঞাপনের জন্য ফেসবুকে এই কোম্পানিগুলো কম টাকা দেয় যার কারণে ভিডিও ক্রিকেটার কম টাকায় পায়।

তাহলে বুঝতে পেরেছেন টাকা কিভাবে ইনকাম করা হয়। আপনি যদি বড় বড় কোম্পানির এড আপনার ওয়েবসাইটটিতে দেখান তাহলে আপনি বেশি টাকা আয় করতে পারবেন আর ছোট কোম্পানির অ্যাড দেখালে কম টাকাই করতে পারবেন। সর্বোচ্চ ১০০ থেকে ২৫০ ডলার ইনকাম করা যায়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে ফেসবুকে কত ভিউ এ কত টাকা।

ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায় এ বিষয়ে নিয়ে আমি আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।, তাহলে চলুন শুরু করা যাক ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায় এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা। আমার ফেসবুক পেজে যদি ২৫ থেকে ৩০০০০ বা তার বেশি ফলোয়ার হয়ে যায় তাহলে আপনি আবেদন করতে পারেন।

আর একবার মন টেশন পেয়ে গেলে আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়াও যদি আপনার একটি আধুনিক পেজ থেকে থাকে তাহলে সে পেজগুলোকে বিক্রি করেও আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যে তথ্য জানার জন্য আরটিকাটি করেছেন আশা করি তথ্যটি পেয়ে গেছেন বা বুঝতে পেরেছেন।

Facebook থেকে টাকা ইনকাম করা কি হালাল, এই বিষয়ে অনেকে জানতে চাই কিন্তু সঠিক কথা জানতে পারে না। আজকে আমি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম কি হালাল না হারাম সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনার তৈরি করা ভিডিও কনটিন যদিও ভালো বা ভদ্র টাইপের হয়ে থাকে যেটা দেখে মানুষ বিনোদন পাবে কোন নেগেটিভ কোন কিছু বুঝতে পারবে না সেই ভিডিও দেখে যদি আপনি টাকা ইনকাম করেন তাহলে সেই টাকাটি হালাল।

তাছাড়াও যদি আপনি একটি আপনার ওয়েবসাইটে খারাপ ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করে সেই টাকাকে বলা হয় হারাম টাকা। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সকলেই ফেসবুক ভালো ভালো ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করে টাকা ইনকাম করি তাই সে খেতে বলা যায় যে আমাদের ফেসবুক পেজ থেকে যে টাকাটা আয় করে সেই টাকা হালাল টাকা।

আর আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে খারাপ নেগেটিভ ভিডিও দিয়ে টাকা ইনকাম করেন সে টাকা কে বলা হবে হারাম টাকা আমরা অবশ্যই হারাম টাকা থেকে দূরে থাকবো। আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে ফেসবুক পেজ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করলে হালাল টাকা হয় আর কি হবে ইনকাম করলে হারাম টাকা হয়।

আমাদের শেষ কথা আমরা অনেকেই এখন ফেসবুক ব্যবহার করি। এই ব্যবহারটিকে যদি ইনকামের পথে নিয়ে যেতে চাই তাহলে আমরা ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারব। আমাদের সকলের চিন্তা হয় যে আমরা ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করে স্বাবলম্বী হই।

তাই ফেসবুক একটি পেজ খুলে কিভাবে খুলবেন পেজ থেকে টাকা ইনকাম করবেন সে তথ্যগুলো আপনাদের কাছে ভালোভাবে তুলে ধরলাম। আশা করি আর্টিকেলটি ভরার পরে আপনি নিশ্চয়ই উপভোগত হয়েছেন এবং কিভাবে ফেসবুক পেজ পরিচালনা করতে হয় সেটি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ।