মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম - মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক, আপনি কি জানেন মুখে মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম বা মুখে কি কারণে এই সমস্যা গুলি হয়।মেজদা দূর করার ক্রিমের নাম এবং মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় আপনি কি এই বিষয় সম্পর্কে কিছু জানেন। আপনি যদি এই বিষয় সম্পর্কে কিছু না জেনে থাকেন। বা জেনেও থাকেন এই শুধু এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য এটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম।

তাছাড়াও আপনি মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন কারণ শীতের সময় কম-বেশি আমাদের সকলেরই মেছতা হয়। তাই আমাদের প্রত্যেককে জানতে হবে যে কি করে এই মেছতা দূর করা যায়। বা মেছতা দূর করা ক্রিমের নাম কি।

মেছতা এই সমস্যাটি খুবই একটি সময় কমন সমস্যা এটা কমবেশি আমাদের সকলের হয়ে থাকে। সাধারণত মেছতা আমাদের নরম স্টকে হয়। যে স্টক গুলো একটু বেশি মূল্যায়ন শেষ স্তরগুলোতে মেছতা হয়। আরে মেছতা ছেলেমেয়ে উভয় দুজনেরই হয়ে থাকে। কিন্তু এই মেছতা 16 থেকে 21 বছর ছেলে এবং মেয়েদের বেশি হয়ে থাকে। কারণ তাদের স্টক বেশি নরম বা মূল্যায়ন হয়ে থাকে তাই তাদের মুখে বা শরীরে মেছতা জাতীয় রোগ বেশি দেখা দেয়।

আর এই মেছতা কেন হয় এটা আমার অনেকেই জানিনা যখন আমরা দীর্ঘদিন বা দীর্ঘ সময় ধরে স্টকের একটু যত্ন কম নেই। আর তখনই মেছতার সমস্যা দেখা দেয়।আর বিশেষ করে এই মেছতা শীতকালীন সময় আরো বেশি দেখা দেয় কারন শীতকালীন সময় মানুষকে আরও বেশি নরম হয়ে থাকে। যে কারণে শীতের মধ্যে আরো বেশি দেখা দেয়।

বিশেষ করে বড়দের থেকে ছোটদের বা ছোট বাচ্চাদের এই মেছতা সমস্যা বেশি দেখা দিয়ে থাকে। তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কেন মেছতা হয় বা কোন সময়টাতে হয়।

আমাদের কমবেশি সকলের মেছতা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। বিশেষ করে এই সমস্যাটা শীতকালীন সময়টাকে একটু বেশি দেখা দেয় কারন শীতকালীন সময়ে ঠান্ডা লাগার ফলে আমাদের স্টক বেশি শক্ত হয়ে থাকে বা একটু হার্ড হয়ে থাকে যে ফলে মেছতা সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি দেখা দেয়। যদি আমাদের মুখে সমস্যা দেখা দেয় আমরা যে যে ক্রিম ব্যবহার করে মেছতা সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো।

সেগুলি হল অনেক ধরনের ক্রিম আছে যেগুলো ছেলে মেয়ে উভয় ব্যবহার করতে পারবে। তো চলুন জেনে ফেলা যাক যে ক্রিম গুলো ব্যবহার করা ফলে মেছতা সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে। প্রথমে (betlovit) বিপ্লবীট এই ক্রিমটা ব্যবহারের ফলে বা এই ওষুধ টা ব্যবহারের ফলে মুখে সমস্যা থাকে সেটা খুব তাড়াতাড়ি মেছতা দূর হয়ে যায়।

তাছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফেসওয়াশ বা ক্রিম তো চলুন ফেসওয়াস থেকে শুরু করা যায়। নিম ফেসওয়াশ, হিমালয়া ফেসওয়াস, হিমালয়া নিম ফেসওয়াশ,অ্যালোভেরা ফেসওয়াশ, সান কেয়ার ফেসওয়াশ, ক্লিয়ার মেন ফেসওয়াশ, আর মেয়েদের ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম আছে যেগুলো ব্যবহার করা ফলের মেছতা দাগ চলে তো যাবেই আবার ফর্সা হওয়া যায়।

নিজের ত্বককে উজ্জ্বল করে পাওয়া যায়। সেগুলি হল গোল্ড ক্রিম, ফেয়ার এন্ড লাভলী, এই কিছু ধরনের ক্রিম ব্যবহার করা ফলে মেছতা সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনার যদি মেছতা ধরনের কোন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে আপনার ত্বকে তাহলে আপনি এই ক্রিমগুলো ব্যবহার করবেন তাহলে দেখতে পাবেন যে মেছতা সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যাবেন।

মেছতা সেটা মেয়েদের একটু বেশি দেখা দিয়ে থাকে। কারণ মেয়েদের স্তন একটু বেশি নরম হয় নরম হওয়ার ফলে মেয়েদের মেছতা সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। অনেক সময় দেখা যায় যে অনেক মেয়েদের মুখে অনেক দাগ বা মেছতা রকম হয়ে আছে। ভয় পাওয়ার কারণ নেই এটি হলো মেসতার সমস্যা যে সমস্যা দূর করার অনেক উপায় রয়েছে। যদি কোন মেয়ের মেছতা হয়ে থাকে যারাই সমস্যায় ভুগছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য আপনি এটি পড়ে জানতে পারবেন।

যে কি করে মেছতা থেকে দূর হয় বা মুক্তি পাওয়া যায়। তো চলুন জেনে ফেলা যার যে কি করে মেছতা দূর করা যায় আপনাদের মুখে যদি মেসেজ দেখা দিয়ে থাকে যে যে বিষয়টি করলে আপনাদের মুখ থেকে চিরতরে মেছতা চলে যাবে। সেগুলো হলো মেছতা দূর করার কিছু ক্রিম আছে সেগুলো ব্যবহার করতে হবে। যেটি ব্যবহারের ফলে আপনার মুখ থেকে চিরকালের মত মেছতা চলে যাবে। মুখে মেছতা দেখা দিলে সেই স্থানে।

আমরা প্রথমে মধু লাগিয়ে শসা দিয়ে ভালো করে ডলে নিব এইভাবে দিনে ৩-৪ বার ডলবো এবং এমনকি শসা রাতের বেলা সেই মেছতা স্থানে লাগিও রাখবো। কারণ শসা মেছতা বা কোন ধরনের দাগ তুলতে অনেক সাহায্য করে। আবার যখন মেছতার সমস্যা এভাবে না কমবে মেয়েদের ব্যবহারের অনেক ধরনের ক্রিম আছে যেগুলো ব্যবহার করা ফলে মেয়েদের মুখ থেকে দাগ চলে যায়।

সেগুলো হলো, ফেয়ার এন্ড লাভলী, গোল্ড ক্রিম, এবং বিভিন্ন ধরনের ফেসওয়াশ আছে যেগুলা ব্যবহারের ফলে ও মেছতা দাগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেগুলো হলো নিম ফেসওয়াশ, অ্যালোভেরা ফেসওয়াস, হিমালয়া, ডিপসন ফেসওয়াশ, ক্লিয়ার মেন ফেসওয়াশ, এই ক্রিমগুলি ব্যবহারের ফলে মেয়েদের মেছতা সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যায়।

সাধারণত আমাদের যখন মেছতা দেখা দিবে তখন আমরা যেভাবে ঘরেও উপায়টি ভালো করার চেষ্টা করব। আমাদের যদি মেছতা দেখা দেয় তাহলে আমরা প্রথমে মেস্তার দূর করার ঘরোয়া উপায় জানব বা জানা থাকলে সেই উপকারটা ব্যবহার করবো। সাধারণত আমাদের ত্বকে যখন মেছতা দেখা দিবে তখন আমরা বুঝতে পারবো তো এটি কি মেস্তা না অন্য কিছু যদি বুঝতে পারি।

তাহলে আমরা প্রথমে হালকা গরম পানি নিব নিয়ে কোন নরম টিস্যু বা তোলাতে ভিজিয়ে আমাদের যে যে স্থানে দেখা মেছতা দিয়েছে শেষ স্থানে আমরা সেই গরম পানি তোলাতে ভিজিয়ে আমাদের সাথে মেছতার স্থানে হালকা ভাবে ডলে দিব এভাবে তিন চার দিন ভালোভাবে ডলে দিব তাহলে দেখা যাবে। যে আমাদের মেছতা দাগ অনেকটাই কমে গেছে এবং ডলে দেওয়ার পরপরই আমরা সেই স্থানে সরিষার তেল বা নারিকেল তেল লাগিয়ে দিব।

যাতে শেষ তপ্ত আবার সে স্থানটা নরম হয়ে থাকে। বিশেষ করে মেছতা নরমস্থানে হতে পারে না তাই আমাদের যে সময়টাতে মেছতা দেখা দেয়। সেই সময়টাতে আমাদেরকে আমাদের স্টক যত্ন নিতে হবে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ক্রিম ইত্যাদি ব্যবহার করে যাতে স্টক নরম বা থাকে। এটাই হলো মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়।