মুখের দাগ ও ব্রণ ভালো করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো জানেন না যে মুখে কি কারনে ব্রণ হয় বা ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব আপনি হয়তো অনেক ওয়েবসাইট বা পোস্ট ঘাটাঘাঁটি করেছেন এ সকল প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছেন না যদি তা হয় তাহলে চেষ্টা করব এই সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে তুলে ধরার.

আপনি যদি মুখে দাগ ও ব্রণ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে চান এবং ব্রণ কেন হয় এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পাটিকেলটি সম্পূর্ণভাবে মনোযোগ সহকারে পড়ুন

আমরা আজকে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সে বিষয়টি হল মুখে ব্রণ কেন হয় কি করলে ভালো হবে ছেলেদের মুখে কেন বোরন হয় এবং মেয়েদের মুখে কেন ব্রণ হয় এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো এবং কিভাবে  থেকে মুক্তি পাব সেটা সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করব এ কারণে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে কারে পড়ার অনুরোধ রইল। 

ব্রন আমাদের কম বেশি সবারই হয় এটা বিভিন্ন কারণে হয়।এটা থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছু সাহায্য করে।তার মধ্যে কিছু জিনিস তুলে ধরা হলো ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে আমরা রসুন ব্যবহার করতে পারি একটা রসুনকে সম্পূর্ণভাবে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে তার পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে দিব।এটা লাগানোর পর মুখ কিছু সময় জ্বলতে পারে যেমন এক থেকে দুই মিনিট। জলার পর এটি শুকিয়ে যাবে যাওয়ার

এক থেকে দেড় ঘন্টা পর ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিব এভাবে তিন থেকে চার দিন মুখে রসুন দিলে মুখ দাগ এবং ব্রণ দুটোই ভালো হয়ে যাবে। এছাড়াও আমরা শোষা ব্যবহার করতে পারি একটি শসা কে চিকন চিকন হবে কেটে নিব এবং আমাদের যে যে জায়গাতে দাগ আছে সেখানে লাগিয়ে দিব। লাগে ততক্ষণ রাখবো যতক্ষণ পর্যন্ত শসা মুখে শুকিয়ে যতক্ষণ লেগে না যায় ততক্ষণ কিন্তু রাখবো এভাবে আমরা ব্রণ এবং দাগ থেকে মুক্তি পেতে পারি।

দ্রুত দাগ দূর করার উপায় সর্বোচ্চ দ্রুত দাগ দূর করে রসুন এবং কফি আপনার মুখে যদি অতিরিক্ত দাগ বা ব্রণ থাকে।তাহলে আপনি রসুন ব্যবহার করুন কমবেশি সবার বাড়িতে রসুন থাকে।একটি রসুনকে ভালোভাবে খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে তারপর ওখান থেকে ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে। তারপর সে পেস্ট কে ভালোভাবে মুখে লাগিয়ে দিতে হবে।কিছু সময় মুখ চলতে পারে, যদি অতিরিক্ত মুখ জলে তাহলে ফ্যান বা এসির বাতাসের সামনে বসতে হবে।

এতে আপনি মুখ জলা থেকে বাঁচতে পারবেন। এভাবে তিন চার দিন ব্যবহার করলে মুখের সব দাগ মিশে যাবে।এবং কিছুদিন নতুন কোন দাগও হবে না। এবং কফি আমরা যে কফি খায় সে কফির গুড়ো কে ভালো ভাবে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে নিব। এটা ততক্ষণ পর্যন্ত মিশাবো যতক্ষণ পর্যন্ত কফির গুলো ভালোভাবে মিশে যায়। তারপর সেগুলোকে মুখে লাগিয়ে দিব এভাবে তিন বা চার দিন ব্যবহার করলে মুখের দাগ মিলাবে এবং মুখ সাদা হয়ে যাবে।

ছেলেদের মুখে ব্রণ বাড়ায় বিভিন্ন কারণে এটা হয়তো রাত জাগার কারণে হতে পারে বা হস্তমৈথুনের কারণে হতে পারে বেশিরভাগ ছেলেরাই। অনেক রাত পর্যন্ত যাবে বা ফোন টিপবো বা অনেক ধরনের কাজ করে এতে তাদের ঘুম ঘাটতি হয়। এবং সে কারণে মুখে ব্রণ হয় সেই ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে কিছু পরিমাণ মধু খেয়ে নিতে হবে। 

এবং যদি এতে গ্রহণ না কমে তাহলে অ্যাপেল এবং মধুকে ভালোভাবে পেস্ট করে মিশাতে হবে। সে পেস্টকে যেখানে যেখানে দাগ আছে সেখানে সেখানে দিতে হবে। যদি এত না কমে তাহলে মেডিকেল সব গিয়ে বেটনোভেট নামে ক্রিম দিতে হবে এতে সকল ধরনের ব্রণও দাগ মিশে যাবে।

মেয়েদের মুখে বিভিন্ন কারনে ব্রণ হয় তার মধ্যে কিছু কারণ তুলে ধরা হলো নরমালি মেয়েরা অনেক রাত জাগে বা না ঘুমিয়ে জেগে থাকে। সে কারণে তাদের অনেক ঘুম ঘাটতি হয় সে কারণে তাদের শরীর অনেক দুর্বল থাকে। সে কারণে মুখে ব্রণ হয় কারণে রাত জাগা যাবে না শরীরে বা দেহকে সম্পূর্ণ রেস্ট দিতে হবে।

 আমাদের শরীর যখন সম্পূর্ণ রেস্ট বা বিশ্রাম না পায় তখন আমাদের শরীরের সাইড ইফেক্ট হিসেবে ড্রোন দেখাবেন। আর দ্বিতীয়তঃ মেয়েরা অনেক ধরনের ক্রিম বা বিউটি সামগ্রী মুখে ইউজ করে এটার অনেক সাইড ইফেক্ট এর কারণে মুখে দাগ হয় সে দাগের কারণে। দেখতে অনেক খারাপ লাগে সে তার থেকে মুক্তি পেতে । 

একটি অ্যাপলকে ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে। তারপর সেই অ্যাপেলের সাথে মধুর সাথে হবে সেই মধুকে বা পেস্ট কে মুখে লাগিয়ে দিতে হবে। দুই মুখে কফি ব্যবহার করতে পারবে কফি দাগ মিশাতে অনেক সাহায্য করে। আকাশে যদি ভালো না হয় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ এবং ক্রিম ব্যবহার করতে হবে ।

ডাক্তারগনের মতে ব্রণ মানুষের নিত্যদিনের সমস্যাব্রণের দাগ দূর করার ঔষধের নাম । এটা পুরুষ মহিলা বিভিন্ন ধরনের বয়সী মানুষের হয়ে থাকে কিন্তু যাদের বয়স ১৬ থেকে ২২ বছর পর্যন্ত তাদের একটু বেশি দেখা দেয়। এতে ডাক্তারেরা এবং চিকিৎসা বিজ্ঞান বলেছেন যে এ বয়সে মানুষের শরীরে অনেক হরমোন থাকে। সেটা ব্রণ হিসেবে আমাদের শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

 এবং যখন আমাদের মুখে অনেক ধরনের ধুলাবালি পরে তখন আমাদের মুখ থেকে এক ধরনের তেল বের হয়। সেটার বের হতে পারে না তখন সে তেল এবং ধুলো গুলি জমাট বেঁধে মুখে ব্রণ বের হয়। ব্রণের দাগ দূর করার একমাত্র ওষুধ হলো সব সময় মুখকে পরিষ্কার রাখতে হবে। সেটা ফেসওয়াশ বা সাবানই হোক না কেন দুটা জিনিস সবসময় ব্যবহার করতে হবে। আর মুখে ধুলাবালি থেকে দূরে রাখতে হবে।

আমরা ঘরোয়া উপায় যেভাবে ব্রণ ভালো করব। ব্রণ ভালো করতে সাহায্য করার ডিম সেটা হোক হাঁস বা মুরগি একটি ডিমকে ভেঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিবো তারপর সেটিকে হাতের সাহায্যে মুখে লাগিয়ে নিব। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে মুখে ব্রণ কমে যাবে. কফি আমাদের মুখের আবর্জনা বা ধুলোবালি তুলতে ফিসওয়াশের মত কাজ করে।

 এ কারণে আমাদের মুখে ব্রণ হলে দিনে দু-তিনবার কফি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করব। রসুন এটা ব্রণ বা দাগ দূর করতে অনেক সাহায্য করে মুখে যখন অতিরিক্ত ব্রণ বা দাগ হয়। সেটা নিয়ে আমরা অনেক চিন্তা করি কেমনে ভালো করব কেমনে কি করব। এ কারণে আমাদের সবার বাড়িতে রসুন থাকবে আমরা একটি রসুনকে ভালোভাবে খোসা ছাড়িয়ে নেব । 

এবং কোন কিছু সাহায্যে সেটাকে পেস্ট বা বেটি নিব। তারপর সেই পেজ বা বাটা রসুনকে মুখে হালকাভাবে লাগিয়ে দিব যাতে মুখ জ্বলবে এবং বেশি পরিমাণে লাগালে মুখের চামড়া পুড়ে যেতেও পারে এ কারণে খুবই সামান্য লাগাতে হবে। এভাবে দু-তিন দিন রসুন ব্যবহার করলে মুখের দাগ এবং ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।