ডেঙ্গু রোগ থেকে বাঁচার উপায় - ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায় আপনি যদি না জেনে থাকেন । ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায় আপনি যদি না জেনে থাকেন যে তাহলে আমরা আপনাকে জানাতে যাচ্ছি যে ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়। এবং জ্বরের লক্ষণ আপনি যদি এই সব বিষয়ে জানতে আগ্রহন তাহলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল। আপনি যদি এই পোস্টটি পড়েন তাহলে জানতে পারবেন যে ডেঙ্গু জ্বর থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে হয়।
ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়
এবং আপনি যদি ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। তাহলে আমাদের সূচিপত্রটির লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে এখানে বিভিন্ন ধরনের টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে । এবং ডেঙ্গু জ্বর লক্ষণ কি কি বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের নিচের সূচিপত্রটির লক্ষ্য করলে মুক্তি পাবেন।

ভূমিকা

আমরা জানি যে ডেঙ্গু জ্বর একটু মারাত্মক রোগ কিন্তু আমার সকলে জানে না যে। ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায় এ কারণে আমরা আজকে জানতে চাচ্ছি যে ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আপনি যদি এসব বিষয়ে জানতে আগ্রহী হন বা এসব বিষয় নিয়ে গুগলে সার্চ করে থাকে। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য আপনি আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন যে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলি কি কি

ডেঙ্গু মশার চেনার উপায়

ডেঙ্গু জ্বরে মারাত্মক রোগ এটা আমাদের সভাকলের কম বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা সকলে জানিনা কিভাবে মুক্তি পেতে হয়। এবং দিনগুলো মশাগুলো কেমন হয় সেটাও আমরা জানি না ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। সাধারণত ডেঙ্গু মশা পচা পানি দুর্গন্ধ পানি থাকা পানি বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকা পানি হয়।সাধারণত ডেঙ্গু মশা দেখতে আলাদা হয় যেগুলো নরমাল মশা হয়ে থাকে সেগুলো দেখতে সাদাটে হয়ে থাকে এবং ছোট ছোট হয়।

কিন্তু ডেঙ্গু মশা বড় বড় এবং লালচে কালারের হয়ে থাকে এইরকম দেখলে মনে করবেন যে এটি লিঙ্গ মশা এবং এই মশা থেকে নিজেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন। এই ধরনের মুখে দেওয়া যাবে না কারণ এটি ডেঙ্গু মশা এই মশাটাই কামড়ালে আমাদের ডেঙ্গু জ্বর হবে মশা কেমন হয় ডেঙ্গু মশাদের ঠোঁট একটু লম্বা হয়ে থাকে।

এবং এরা সাইজও অনেক বড় হয়ে থাকে। এবং মশার পুরো শরীর লালচে কালার হয়ে থাকে এগুলো লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন যে এটাই ডেঙ্গু মশা এ ধরনের মজা থেকে সবসময় দূরত্ব বজায় রাখবেন এবং নিজেকে সেফটি রাখবেন।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ

বিবাহিত সাধারণত আমাদের যখন ডেঙ্গু জ্বর হবে তখন আমরা কেমনে বুঝবো যে আমার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে। যেমন কিছু লক্ষণ দেখলে বোঝা যাবে যে আমাদের দেনমোজার হয়েছে কিনা যেমন ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ যেমনটা হয়ে থাকে। ডেঙ্গু মশায় কামড়ালে প্রথমে হালকা হালকা জ্বর হয় এবং আসে জ্বরটা বাঁচতে বাধতে একটি ভয়াবহ জোরে পরিণত হয়।

এবং পেট ব্যথা মাথাব্যথা এই সমস্যাগুলো তো লেগে থাকে। কোন খাবার খেলে অল্পতে বমি হবে বিভিন্ন রোগর লক্ষণ গুলো দেখা যায় না সে লক্ষণ গুলো দেখা যাবে। এবং ডেঙ্গু মশাই কামড়ালে ক্ষুধাও লাগে না কিছু খেতে ইচ্ছে করে না মন মেজাজ ঠিক থাকে না এসব লক্ষণ যদি দেখালে আপনার শরীরের মাঝে।

তাহলে বুঝে নিতে হবে যে আপনার শরীরের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিয়েছে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা তার সাথে সাথে নিম্নচড়া চিকিৎসা নিবেন। নয়তো এই জ্বর একটি ভয়াবহ জোরে পরিণত হবে এবং এতে আপনার মৃত্যুযুক্ত থাকতে পারে। আর যদি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে চিকিৎসা দেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে যাবেন।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

আমাদের অনেকের মনের ভেতর চিন্তাভাবনা ঘুরে যে এই ডেঙ্গু জ্বরটা হলে আমাদের শরীরে কতদিন থাকবে। এবং ডেঙ্গু জ্বর থেকে কিভাবে বা কত দিনের মুক্তি পাওয়া যায়। এসব বিষয়ে আমরা অনেকেই জানিনা আজেবাজে কথা বলি তাই আমরা আজকে আপনাকে জানাতে যাচ্ছি যে ডেঙ্গু জ্বর থেকে এবং ডেঙ্গু জ্বর কতদিন।

সাধারণত আমাদের যখন ডেঙ্গু মশা কামড়ায় তিন দিন পর থেকে হালকা জ্বর শুরু হয় এবং এই জ্বরটা যদি আমরা চিকিৎসা না নিয়ে আস্তে আস্তে বেড়ে একটি পরিণত হয়। এতে মুক্তিযুদ্ধ থাকতে পারে এবং ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে সাধারণত ডেঙ্গু মশা আমাদের যখন কামড় দিবে আমার সাথে সাথে যদি চিকিৎসা নেই তাহলে পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে চিকিৎসা করলে ভালো হয়ে যাবে।

এবং যদি অবহেলা করে চিকিৎসা না নি তাহলে এ রোগটা আস্তে আস্তে বেড়ে গিয়ে আমাদের মৃত্যু ঝুঁকি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে তাই ডেঙ্গু জ্বর হলে কোন ভাবে অবহেলা করা যাবে না নিজের প্রতি। তাই এতে বোঝা যায় যে ডেঙ্গু জ্বর হলে যদি চিকিৎসা নেওয়া হয় তাহলে ছয় থেকে সাত দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ডেঙ্গু মশা কোথায় কামড়ায়

আমরা অনেকে জানি না যে ডেঙ্গু মশা কোথায় কামড় দেয়। আমরা অনেকে ডেঙ্গু মশা চিনি দেখতে কেমন হয় সেটাও জানি কিন্তু ডেঙ্গু মশা কখন এবং কোন সময় কোথায় কামড় দেয় এই বিষয়ে জানিনা তাই আজকে আমরা আপনাকে জানাতে যাচ্ছি। ডেঙ্গু মশা কোন সময় টাই আমাদের কান্দে এবং কোন কোন স্থানে কামড় দেয় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

সাধারণত ডেঙ্গু মশা সকালের টাইমে এবং সন্ধ্যার সময় এই দুটা সময়টাতে বেশি ঘোরাঘুরি করে। আর যে সময় দেওয়ার চেষ্টা করে তাই আমাদেরকে সকালের দিকে এবং সন্ধ্যার দিকে মশা থেকে নিজেকে সেভ রাখার চেষ্টা করতে হবে। আবার আমরা এটাও জানিনা এর ডেঙ্গু মশারা শরীরের কোন স্থানে কামড় দেয়। এই ডেঙ্গু মশা সাধারণ মোশাদার থেকে আলাদা হয়।এদের চলাফেরা সবকিছুতেই আলাদা ভাব থাকে। যেমন সাধারণ মশা শরীরের।
0111আরো পড়ুন:
যে কোন অংশে কামড় দেয়। কিন্তু এই ডেঙ্গু মশাগুলো শরীরের নরম নরম জায়গা এবং মাথার আশেপাশে কোমর দেয় । এতে আমরা নরম স্থানে কামড় দেওয়ার জন্য বেশি দুর্বল হয়ে পড়ি কারণ শরীরের নরম স্থানে মানুষের রক্তচাপ বেশি থাকে। এ কারণে ডেঙ্গু জ্বর ছড়াতে বেশি সময় লাগে না তাই ডেঙ্গু মশা গুলো শরীরের নরম স্থানে কামড় দিয়ে থাকে তাই আমরা সব সময় ডেঙ্গু মশা থেকে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করব। এটাই ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়।

ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়

ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানানো হলো। আমরা বেশিরভাগ মানুষই জানিনা কিভাবে বাঁচতে হয়। সাধারণত ডেঙ্গু মশা আমাদের দুটো সময় বেশি আক্রমণ করে এক সকালের সময় আর দুই সন্ধ্যার আগে। তাই এই দুইটা সময় আমাদেরকে একটু সেভ থাকার চেষ্টা করতে হবে। যেহেতু এই দুইটা সময় আমাদের শরীরে একটু মশা বেশি বসে তাই আমাদের এই সময়টাতে নিজেকে মুসরের ভিতর রাখতে হবে।

নয়তো কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হবে যাতে শরীরে মশা না বসতে পারে। এবং যাদের শরীর নরম তাদের শরীরে ডেঙ্গু মশা আরও বেশি আক্রমণ করে যদি ডেঙ্গু মশা বুঝতে পারে তার শরীরের রক্ত মিষ্টি তাহলে আরো বেশি করে কামড় দিবে তাই আমাদের সবসময় তৃতীয় জিনিস খেয়ে নিজেদের রক্ত পরিষ্কার রাখতে হবে যে যাতে করে রক্ত মিষ্টি থাকতে পারে খাওয়ার যোগ্য না থাকে। এই দুটো সময় তাতে আমাদের একটু শরীরের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।

যে আমাদের শরীরে কোন জায়গাতে যাতে মশা না কামড় দেয়। যদি কামড় দেয় বুঝে নিতে হবে যে এটা লিঙ্গ মোটা হওয়ার অনেক পারসেন্ট চার্জ আছে। কারণ এই দুটা সময় ডেঙ্গু মশা ঘোরাঘুরি করা আর কামড় দেয় তাই এই সময়টাতে আমাদের মশারির তলায় থাকতে হবে নয়তো ফ্যানের বাতাসে মিশে থাকতে হবে এবং কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হবে যাতে মশা আমাদের আশেপাশেও না আসতে পারে আর এই ভাবেই লিঙ্গ মশা থেকে বাঁচা যায়।

ডেঙ্গু মশা কামড়ানোর কত সময় পর জ্বর হয়

আমরা অনেকে জানি আবার অনেকে জানিনা যে ডেঙ্গু মশা কামড়ানো কত সময় পর থেকে ডেঙ্গু জ্বরটা হয়। তাই আজকে আমরা জানতে যাচ্ছি যে ডেঙ্গু মশা কামড়ানো কত সময় পর জ্বর হয়। এবং ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়। সাধারণত আমাদের যখন ডেঙ্গু মশাই কামড় দেবে।তিন দিনের মধ্যে হালকা হালকা জ্বর হবে মাথা ব্যথা ঘুম ঘুম ভাব এবং এটা আস্তে আস্তে বেড়ে গিয়ে ছয় সাত দিনের মধ্যে অনেক বড় একটি জ্বর হবে।

মাথা ব্যথা মাথা ঘোরানো বমি হওয়া পেটে ব্যথা কিছু খাবার খেলে বমি হয়ে উঠে আসা এই সমস্ত রোগ দেখা দিবে। সাত থেকে আট দিন পর এই সমস্যা গুলি যদি দেখা যায় তাহলে বুঝে নিতে হবে যে আপনাদের ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে। আপনি যদি ডেঙ্গু মশা কামড় দেওয়ার 6 থেকে সাত দিনের মধ্যে যদি চিকিৎসা নেন। তাহলে পাঁচ থেকে ছয় দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবে আর আপনি যদি এই রোগটাকে অবহেলা করে চিকিৎসা না নেন।তাহলে এটি একটি ভয়াবহ রোগে পরিণত হবে।

এই ভয়াবহ রূপকে হওয়ার পরে কিন্তু মৃত্যু যুক্তি থাকতে পারে কারণ ডেঙ্গু জ্বর যত বেশি আক্রমন করবে এটি আস্তে আস্তে তত বেশি ভয়ংকর হয়ে উঠবে। তাই এই ডেঙ্গু মশার কামড়ানোর পরপরই আমরা চিকিৎসা নিব যদি বুঝতে পারি তো আর যদি বুঝতে না পারি। তাহলে লক্ষণগুলি দেখা দেওয়ার পর সাথে সাথে চিকিৎসা নিব নয়তো এই রোগটি অনেক ভয় ভয় রোগে পরিণত হবে। আর এগুলোই ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায় বা বিভিন্ন ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সম্পর্কে বলা হইল ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url