মাথার পিছনে ডান পাশে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ
প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন মাথার পিছনে ডান পাশে বাম পাশে ব্যাথা হওয়ার কারণ বা কেন ব্যথা হয় । আপনি যদি মাথার পিছনে ডানপাশে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ না জেনে থাকেন। তাহলে আমরা আপনাকে জানাবো যে মাথার পিছনে ডান পাশে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ বাকি জন্য ব্যথা হয়। এইসব বিষয়ে আপনাকে তাই আমাদের সাথেই থাকুন আর পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
তাহলে জানতে পারবেন মাথার পিছনে ডান পাশে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ এবং আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্ট সূচীপত্রটি নিচে একটি লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন আমরা এইসব বিষয় নিয়ে বিভিন্ন টপিক তুলে ধরেছি।
ভূমিকা
আপনার অনেকে হয়তো জানেন না যে মাথার পিছনে ডান পাশে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ এবং এই ব্যথা গুলি থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়। আজকে আমরা এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এবং আরো জানবো এই ব্যথাগুলো হলে কি উপকার হয় না ক্ষতি হয়। তাই আমাদের সাথেই থাকুন এবং পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন ধন্যবাদ।
মাথার পিছনে ব্যাথা হওয়ার কারন
মাথা ব্যথা কোন সাধারণ রোগ নয় এটি একটি বিপদজনক লোগো হতে পারে। সাধারণত মাথাব্যথা তখনই হয় যখন মানুষ অতিরিক্ত টেনশন বা চিন্তাভাবনা করে তার কারণে স্ট্রোক হয়। যেহেতু মাথা ব্যাথা টোকের লক্ষণ। তাই মাথা ব্যথা হলে অবহেলা করা যাবে না মাথায় হালকা ব্যাথা হলে চিকিৎসকের সাথে মাথা ব্যথার বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে হবে। এবং কি কারণে মাথাব্যথা হচ্ছে সেটা জেনে নিতে হবে। মাথা ব্যথার কিছু লক্ষণ,
আমাদের সবারই কম বেশি মাথাব্যথা হয় বিভিন্ন কারণে মাথাব্যথা হয়। পানি কম খেলে খাবার না খেলে ক্লান্ত থাকলে ঘুম কম হলে এমন ১৫০ টির মত মাথা ব্যথার কারণ আছে। এগুলোর মধ্যে কিছু কিছু মাথাব্যথা শরীরের জন্য বিপদজনক এবং মাথার জন্য বিপদজনক হতে পারে। কিন্তু এক ধরনের মাথা ব্যথা হলে খুব দ্রুত মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে। তাই কোন মতে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না এটা কোন ধরনের মাথাব্যথা, এই অবস্থায় মাথার পিছন দিকে প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়।
আরো পড়ুন:
মনে হয় যে পিছন থেকে কেউ আঘাত করছে এমন তীব্র ব্যথা হয়। এমন মাথা ব্যথা হবে যে তার জীবনেও হয়নি এমনকি কয়েকবার বমি বমি হতে পারে। এই মাথাব্যথা টি কিছু সময় পর কমতে থাকে মাথাব্যথা থাকে কিন্তু আগের মতো না। বমি ভাবটাও চলে যায় তখন আমরা ভালো বোধ করি এই বিষয় নিয়ে আর তেমন চিন্তা করি না। কিন্তু এই মাথার ব্যথা কিছুদিন পর আবারো জাগে মাথায় খিচুনি শুরু হয় খিচুনিটা এই কারণে হয় যে মাথার মস্তিষ্কে রক্তখনন হয়।
সে কারণে মাথায় খিচুনি হয় তাহলে আমাদের হালকা মাথা ব্যাথা হলেই আমরা মেডিকেলে যাব গিয়ে মাথার সিটি স্ক্যান করাবো এবং রিপোর্ট নিয়ে দেখব যে মাথার কি সমস্যা হয়েছে বা কি কারণে সেই ব্যথাটা হচ্ছে। তাছাড়া আমরা যদি গুরুত্ব না দেই এই ব্যথাটা অল্প কিছুদিন পর আর তীব্র হয়ে উঠতে পারে সেটা সেটা আমাদের জন্য খুব বিপজ্জনক।
মাথার পিছনে ডান পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ
আমাদের মাথার ডান পাশে বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হয় তার মধ্যে কিছু কারণ তুলে ধরা হলো। আমরা যখন একাধিক সময় ধরে ডান পাশ হয়ে শুয়ে থাকি তখন আমাদের ডানপাশ ব্যথা হয়ে যায় এবং মাথা ব্যথা করে। এবং আমরা যখন কোন লং জার্নি করি তখন আমরা নিশ্চয়ই কোন গাড়িতে থাকি তখন আমরা জানালা দিয়ে যখন তাকিয়ে থাকি। এক ক্যাত হয়ে তখন আমাদের ঘাড়ের এবং মস্তিষ্কের যে রগ গুলো। কিছু সময়ের জন্য রগগুলো অজ্ঞান বা বেহুশ হয়ে যায়
সে কারণে আমাদের ঘাড় ব্যথা হয়। আর মাথার পিছনে ব্যথা হওয়ার কারণ আমরা একাধিক সময় ধরে যখন ঘরের ভিতরে শুয়ে থাকি আমাদের মাথার পিছন সাইডে রক্ত বেধে যায়। সে কারণে আমাদের মাথার পিছন সাইডগুলোতে অনেক ব্যথা করে মাথা ভারী হয়ে থাকে। এ মাথা ভারী থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় ২৫০ এম এল নারিকেলের তেল এবং দু পিস রসুন ভালো করে বেটে নিয়ে তেলের সাথে মেশাতে হবে এবং দিনের মধ্যে ৩-৪ বার করে দিব যে স্থানে ব্যথাগুলো আছে।
তেলটা কিন্তু অবশ্যই গরম হতে হবে ততক্ষণ পর্যন্ত গরম করা লাগবে যতক্ষণ পর্যন্ত রসুনগুলো লাল লাল না হয়। লাল হওয়ার পরে আমাদের ব্যথার স্থানে তেলটা ব্যবহার করব। সে গরম তেলটি ভালোভাবে মাসাজ করার পরে তার কিছু সময় পরে মাথার পিছনে পাতলা আবরণের কোন জিনিস রেখে ঠান্ডা জাতীয় জিনিস দিয়ে ফেক দিতে হবে যে স্থানে ব্যথা থাকবে সেই স্থানে ঠান্ডাটা দিতে হবে কমপক্ষে ১০ মিনিট। এভাবেই ঘরোয়া চিকিৎসা করে নিজেকে সুস্থ করে ফেলুন ।
মাথার পিছনে বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ
সাধারণত আমাদের মাথার পিছনে ও মাথার দু সাইডের মাঝে যে কোন সাইডে ব্যথা হওয়ার কারণ। আমরা যখন অনেক সময় ধরে বিছানাতে শুয়ে থাকি। তখন আমাদের ঘাড় বা মাথা লেগে যায় একাধিক সময় শুয়ে থাকার ফলে তখন আমাদের এই সমস্যা গুলি হয়। কারণ আমরা যখন শুয়ে থাকি আমাদের পুরো মাথার রক্ত আমাদের পিছন সাইডে এসে জড়ো হয়ে যায়। এতে আমাদের মাইগ্রেন মোটা বা ভারি হয়ে যায় রক্তচাপ মাথার কমে যায়।
এক সাইডে রক্তচাপ বাড়ার কারণে মাথাব্যথাটা হয়। এই মাইগ্রেনের সমস্যা হওয়ার আগের লক্ষণ চোখ ঝিকিমিকি আলো দেখা কানে কোনভাবে আওয়াজ আসা এসব সমস্যা দেখা দেয়। কারো যদি মাইগ্রেনের সমস্যা থাকে তাহলে মাথার সিটি স্ক্যান করার নটায় তার জন্য উপযোগ্য এতে বোঝা যায় যে মাথার কোন পাশে বা কোন কারণে ব্যথা হয় রক্তপিণ্ড কতটা সময় ধরে জড়ো হয়ে আছে। সে কারণে সিটি স্ক্যান্দা খুবই জরুরী এতে দেখা যায়।
যে কতটা বাড়ছে বা কতটা কমছে চিকিৎসা মাইগ্রেন একবারে শরীর থেকে হাটা দেওয়া যায় না । কারো যদি মা গেলে সমস্যা থাকে তাহলে কিছু জিনিস থেকে সতর্ক থাকতে হবে যেমন অ্যালকোহল পানির চকলেট জুড়ে গান শোনা কখনো জুড়ে আওয়াজ বাজে দুর্গন্ধ এগুলো থেকে খুব সাবধানে থাকতে হবে। আপনার হঠাৎ একুট এটাক বেশি মাথা ধরা শুরু হলে। যে চিকিৎসা গুলি প্রচলিত সেগুলো হলো. ব্যথা কমানোর ওষুধ গুলো।
যেমন প্যারাসিটামল এন্টি এমেটিক্স বা বমি না হওয়ার ওষুধ এবং সিটে টিপস ঘুমের ওষুধ ওজন অনুযায়ী এবং ডাক্তার সাহেবের প্রেসক্রিপশন এর মতে মেডিসিন গুলো নিতে হবে। আর যদি অতিরিক্ত সমস্যা হয় তাহলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে স্বাস্থ্য হেডকে বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ
একজন ডাক্তারকে সমস্যাবলী বলতে হবে এবং সিটি স্ক্যান মাইনাস স্ক্যান বিভিন্ন টেস্ট দিবে সেগুলো করে ডাক্তারকে দেখাতে হবে সেটা দেখে ডাক্তার সমস্যা অনুযায়ী ওষুধ বা মেডিসিন দিবে সেটা সুদান করলে সুস্থ হয়ে যাবেন।
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url