দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় এবং মুক্তির উপায়
প্রিয় পাঠক,আপনি কি জানেন দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো কি কি বা কি কারণে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দেয়। বা দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো যদি দেখা দেয় তাহলে কি করে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনি যদি এই সমস্ত বিষয় জানতে বা যদি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে ফেলুন কারণ এটা প্রতিটা মানুষের জন্য খুবই জানা জরুরী এবং দাঁতের মালিতে ঘা হলে করণীয় গুলি কি কি।
এই সমস্ত বিষয়ে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে জানার অনুরোধ রইল কারণ প্রতিটা মানুষের সাথে জানা দরকার হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়। কারন আমাদের না সকলেরই আছে তাই জেনে থাকতে হবে যে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলি কি কি তো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে অনুরোধ রইল তাহলে জানতে পারবেন এই সমস্যা গুলি হলে কি করে মুক্তি পাওয়া যায়।
দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন
আমাদের অনেক সময় দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হয়। হয়ে দাঁতগুলো খারাপ হয়ে যায় যে খারাপ হওয়ার ফলে আমাদের দাঁত দেখতে অনেক বাজে দেখায়। কিন্তু এই ইনফেকশন কেন হয় সেটা আমরা অনেকেই জানিনা আমরা যখন দীর্ঘদিন যাবত দাঁত ব্রাশ করি না তখন এই ইনফেকশন টা হয়। বা আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি যে খাবারগুলো আমাদের দাঁতের শিরা ও উপশিরাতে লেগে থাকে থেকেও আমাদের দাঁতে ইনফেকশন হয়।
তাই আমরা যখনই খাওয়া দাওয়া করব তারপরে আমরা দাঁত ব্রাশ করে নেব যাতে আমাদের দাঁতে কোন ইনফেকশন না হতে পারে। সাধারণত রাতে ইনফেকশন তখনই হয় যখন আমরা দীর্ঘদিন যাবত ব্রাশ করি না। বা আমাদের দাঁতের আশেপাশে যখন কোন কিছু খেতে বা কোন কারনে কোন কিসের গুতা লেগে দাঁতের আশেপাশে কেটে যায়। তখন সে কাটা জায়গাতে ইনফেকশন হতে পারে। যে ইনফেকশনার ফলের দাঁতে অনেক ব্যথা হবে।
যার ফলে আমরা কিছু খেতে গেলে দাঁতে অনেক ব্যথা করবে। সে ইনফেকশন থেকে আস্তে আস্তে মুখের ভিতর একটা বড় ঘাও দেখা দিতে পারে তাই আমাদের যখনই মুখে কোন ইনফেকশন দেখা দিবে। তখন আমরা সাথে সাথে চিকিৎসা করে নেব নয়তো আমাদের মুখে অনেক বড় ইনফেকশন হয়ে যাবে।
এবং আমরা যখনই কোন কিছু খাওয়া দাওয়া করব আমরা ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করে নিব যাতে কোন খাবার আমাদের দাঁতে না থাকতে পারে এবং কোন ইনফেকশনও যাতে যাতে না করতে পারে তাহলে আমরা জানতে পারলাম যে দাঁতের মাড়িতে কেন ইনফেকশন হয়।
দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয়
আমাদের অনেকেরই অনেক সময় দাঁতের মাড়িতে ঘা হয় তখন আমাদের যা করতে হবে বা দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে যা করণীয় যখন আমাদের দাঁতের মাড়িতে ঘা হবে বা কোন কিছুর দ্বারা আমাদের মুখের ভিতর কেটে যাবে। তখন কিন্তু আমাদের মুখের ভিতর ঘা হয় যে ঘায়ের ফলে ইনফেকশন দেখা দেয়। তাই আমাদের যখন মুখের মধ্যে কোন ঘা হবে বা কোন ইনফেকশন দেখা দিবে তখন আমরা যা যা করব।
তখন আমার ব্রাশ করবো খুব শুষ্কভাবে এবং সব সময় পানি জাতীয় জিনিস খাওয়া যাবেনা বা জোরে হা করা যাবে না কারণ আমরা যদি জোরে হা করে থাকি তাহলে আমাদের মুখের ভেতরের অংশে বা সে কাটা বা ঘালা জায়গাতে আবার রক্ত বের হওয়ার চান্স থাকে তাই আমরা মূলত যখন আমাদের মুখের মালিতে ঘা হবে তখন আমরা হাওয়া করব না খুবই অল্প অল্প হা করব।
আর সে কাটা স্থানে বিউটি বা ইস্টাসিন বুড়ি বা ট্যাবলেট ভালোভাবে গুড়া করে। সে কাঁটা স্থানে লাগাই দিব যাতে করে সেই ওষুধের ফলে ঘাস যাতে শুকা যায়। কারন মুখের ভিতর ঘা থাকলে আস্তে আস্তে সেটা ইনফেকশনে পরিণত হবে। যেটা পরে অনেক বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আমরা যখনই দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে সাথে সাথে চিকিৎসা নিব।
দাঁতের মাড়িতে ক্ষত
দাঁতের মাড়িতে ক্ষত এটি একটি অনেক বড় সমস্যা এই দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে অনেকেরই অনেক ধরনের সমস্যা হয়। অনেকে খাওয়া-দাওয়া করতে পারে না আবার দাঁত সব সময় ব্যথা করে তার বাড়িতে মূলত যেভাবে ক্ষত হয়। সেগুলো থেকে আমরা দূরে থাকার চেষ্টা করবো যেমন আমরা যখন দাঁত ব্রাশ করি তখন আমাদের মুখে অনেক জোরে জোরে ব্রাশ করি। তখন অনেক সময় ব্রাসের মাথার গুতো লেগে আমাদের মুখের ভিতরে কেটে যায় বা ক্ষত হয়ে যায়।
আবার আমরা যখন কোন কিছু খাওয়া-দাওয়া করি যেমন শক্ত করার কোন খাবার তখনও আমাদের মুখের ভিতর কেটে যাওয়ার অনেক সম্ভাবনা থাকে। তাই আমরাই খাবারগুলো থেকে একটু দূরে থাকার চেষ্টা করব বা খুব সেপ্লিক হওয়ার চেষ্টা করব। আর যদি হয়ে যায় তাহলে যে যে উপায় মুক্তি পাওয়া যাবে প্রথমে সে ক্ষত জায়গাটা হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করে নিব মুখের ভিতর পানি দিয়ে কুলকুচি করে নেব।
তারপর সেই জায়গাতে ভিটামিন ই ক্যাপ বা বিউটি বড়ি বা ট্যাবলেট অথবা হিস্টাসিন ট্যাবলেট ভালো হবে গুঁড়ো করে। সে কাটা স্থানে বা ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিব এভাবে দু-তিন দিন লাগে দেওয়ার ফলে সে জায়গা শুকা যাবে এবং আমরা যদি চিকিৎসাটা দিনের বেলা করি বা মুখের ভিতর দিনের বেলা ওষুধগুলো দিয়ে তাহলে সেটা কাজ করার সার্চ করবে কম।
কারণ আমরা দিনের বেলা অনেক চলাফেরা করি যার ফলে মুখ অনেক নড়াচড়া করে বা কথা বলতে হয়। সে কারণে এক জায়গায় সে ওষুধগুলো থাকবে না তাই আমরা ঘুমানো যাওয়ার আগে এই ট্যাবলেট গুলো গুড়ো নাতিতে লাগিয়ে দিয়ে বা ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে যাব এভাবে দু তিন দিন লাগায় দিলে আর ভালো হয়ে যাবে।
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
আমরা অনেকে জানি না যে দাঁতের মাড়ি থেকে ক্যান্সার হয় কি হয় না বা হলেও এটা কিভাবে হয়। তো চলুন জেনে ফেলা যাক জাতের মাটিতে ক্যান্সার হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয় বা ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো কি কি মূলত যখন আমাদের দাঁতে কোন ক্ষত হবে বা ইনফেকশন হবে। তখনই যত সব সমস্যা দেখা দেয় সে ক্ষতস্থানে যদি ইনফেকশন হয়ে যায় আর সেটা যদি একটি বড় ঘাটে রূপান্তরিত হয় তাহলে ক্যান্সার দেখা দিতে পারে আর মুখের ভিতর ক্যান্সার হয়।
এটি খুবই বিপদজনক। তাই আমরা দাঁতের মধ্যে কোন ঘা হলে বা কুনি ইনফেকশন দেখা দিলে সাথে সাথে চিকিৎসা নিব যাতে আমাদের দাঁতে কোন লক্ষণ না দেখা দিতে পারে ক্যান্সারের। আর যদি লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তাহলে প্রথমে আমাদের দাঁতের শিরা গুলো ফুলে যাবে তারপর দাঁত থেকে সব সময় রক্ত পড়বে কোন কিছুতে দাঁত দ্বারা চাপ দিলে রক্ত বের হবে কোন কিছু খাওয়ার সময় দাঁত ব্যথা করবে বা দাঁতের ভেতরের অংশ বা তলের অংশতে অনেক তর্কাতর্কি করবে।
যদি এই লক্ষণ গুলি দেখা যায় তাহলে বুঝে নেবেন যে ক্যান্সারের লক্ষণ এগুলোই তাই বেশিরভাগ ক্যান্সারে মুখে কোন ক্ষত বা ইনফেকশন থেকে হয়ে থাকে। তাই আমাদের মুখে কোন ধরনের ক্ষত বা ইনফেকশন হতে দেওয়া যাবে না। আর যদি হয়ে যায় ভুলবশত বা কোন কারণে তাহলে আমাদের সাথে সাথে চিকিৎসা নিতে হবে ডাক্তারের কাছ থেকে যাতে আমাদের কোন ধরনের দাঁতে ক্যান্সার না হতে পারে।
দাঁতের মাড়িতে রক্ত পড়া
আমাদের অনেক সময় আবার অনেকেরই দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে কোন কিছু খেতে গেলে বা কোন কিছুতে কামড় দিলে রক্ত বের হয়। এই সমস্যা গুলি তখনই হয় যখন আমাদের ধাতের ভিটামিন বা ক্যালসিয়াম শর্ট হয়ে যায় বা কমে যায়। যার ফলে এই সমস্যাগুলো দেখা দুর্বল হওয়ার কারণে যেমন আমাদের শরীর যখন দুর্বল হয়ে যায় যেমন আমরা কাজ করতে পারি না যখন দাঁতের উপর যখন দুর্বল হয়ে যায় তখন সে দাঁতগুলো কাজ করতে পারে না।
তাই কোন কিছুতে কামড় দিলে বা এমনিতে রক্ত পড়ে। তাই আমাদের দাঁতকে সবসময় সুস্থ রাখতে হবে আমরা কোন কিছু খাওয়া দাওয়া করা পরে সাথে সাথে বা কিছুক্ষণের মধ্যে দাঁত ব্রাশ করে নেব। এবং সবচেয়ে মূলত কাজ যেটা রাতে ঘুমানোর আগে এবং সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করে নিতে হবে নয়তো দাতে জীবাণু এবং ময়লা থাকার যাতে ইনফেকশন হয়ে দাঁত দুর্বল হয়ে যাবে এবং দাঁত থেকে রক্ত পড়বে। তাই তাই সবার প্রথমে আমাদের সবসময় দাঁতের যত্ন নিতে হবে।
কারণ জ্ঞানী বান্দা বলেছেন দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম নিতে শিখতে হবে না করে গেলে আফসোস করতে হবে। সে কারণে আমরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম নেব মাঝে মাঝে দাঁতের শিরা এবং অবশ্যই রাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল পানি বা তরুল লাগিয়ে দিব যাতে দাঁতের ভিটামিন হতে পারে। এবং সবসময় আর বিশেষ করে ডাকতে সুস্থ রাখতে হলে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার একটু বেশি খেতে হবে যেমন টক জাতীয় খাবার গুলো যদি আমরা খাই তাহলে দাঁত সবসময় স্ট্রং থাকবে।
এবং রক্ত পড়া চান্সও থাকবে না তাই আমরা সবসময় দাঁতের সেবা নিব এবং রক্ত পড়ার লক্ষণ দেখা দিলে ভিটামিন সি একটু বেশি খাব আর দাঁত ব্রাশ বেশি বেশি করব। দাঁত ব্রাশ করার জন্য সবচেয়ে ভালো পেজটি হলো ডাক্তারদের সাজেস্ট করা বিশ্বের বা বাংলাদেশের সেরা ব্যান্ড মেডিক্লাস এই পেজটি দাঁতের জন্য খুবই উপকারী এটি দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁত খুবই সুস্থ এবং হেলদি থাকে তাই দাঁতের কোন সমস্যা দেখা দিলে আমরা এই পেজটি ব্যবহার করার চেষ্টা করব।
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url