গলা ব্যাথা এবং টনসিল থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন গলা ব্যথা এবং টনসিল থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়। আপনি
যদি না জেনে থাকেন যে গলা ব্যথা এবং টনসিল থেকে মুক্তির উপায়।তাহলে আমরা আপনাকে
জানাতে যাচ্ছি যে আপনার যদি গলা ব্যথা এবং পনশীল থেকে মুক্তির উপায়।গুলি কি কি
এবং কি করলে মুক্তি পাবেন আমরা আজকে এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।
আপনি যদি এইসব বিষয় জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন। এবং পুরো
আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন। এবং এবং আপনি যদি গলা ব্যথা টনসিল থেকে মুক্তির উপায় আরও
বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। তাহলে আমাদের নিচের পোস্ট সূচীপত্রটি একটু খেয়াল করলে
দেখতে পাবেন যে আমরা এখানে বিভিন্ন বিষয় টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনি আপনার মন
পছন্দ টপিক পেয়ে যাবেন।
ঢোক গিলতে গলায় ব্যাথা
ডাক্তার জ্ঞান এর মতে রোগটির লক্ষণ উল্লেখিত করা হলো । জ্বর, কাশি ,নাক থেকে পানি
পড়া, গলা ব্যথা, গলা খুসখুস, করা। শ্বাস-প্রশ্বাস ,নেওয়ার সময় সমস্যা। ঋতু
পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় এই অসুখগুলো। তবে শীতের শুরুতে এবং শীতের শেষের
দিকে এ রোগটি বেশি দেখা যায়। অনেক সময় দেখা যায় যে গলায় ঠান্ডা লাগার কারণে
গলা ব্যথা হয়। ডাক্তার গণের মতে এই ব্যথা টনসিলের কারণে হয়ে থাকে। মূলত ঠান্ডা
লাগে টনসিল দেখা দেয়।
টনসিল আমাদের শরীরের প্রত্যেকেরই আছে কারো কম আবার হয়তো কারো বেশি। সর্দি কাশি
গলা খুসখুস করা এগুলোই পেন্সিল সংক্রমণের জন্য দায়ী। জিভের তলে গালের দুপাশে নরম
কোষগুলোতে টনসিল দেখা দেয়। গলা ,নাক ,মুখ কিংবা ছয় মাস হয়ে লোকজন প্যাটে রোগ
জীবনে ঢুকতে বাধা দেয় এই টনসিল। তাই প্রতিটা মানুষের শরীরে টনসিল কে সুস্থ রাখা
জরুরী।
গলা ব্যাথার ঔষধ এন্টিবায়োটিক
প্রথমে কুসুম গরম পানিতে এক চামচ লবণ দিয়ে তারপর সে পানি দিয়ে কুলকুচি করুন
।এভাবে দিনে দু-তিন বার করে কুচি করুন । এভাবে যদি আপনার গলা ব্যথা না কমে। তাহলে
আপনাকে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেতে হবে। এন্টিবায়োটিকটির নাম হল zimax 500 এই
এন্টিবায়োটিক টি বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্তি পেতে
সাহায্য করে । এই মেডিসিন ডিজে যে কারণে ব্যবহার করা হয়।
1.গলা ব্যথা 2.ত্বকের দাগ থাকলে 3.এজমা বা কাশি থাকলে 4.টনসিলের সমস্যা হলে
5.তাছাড়া যাদের নাক দিয়ে পানি পড়ে তীব্র জ্বর তারাও সেবন করতে পারবে।
এই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারে পরামর্শ নিবেন। ডাক্তারের
পরামর্শ নিবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই অ্যান্টিবায়োটিক টি সেবন করা যাবে
না। প্রতিটি প্রতিটি ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে ।
যেমন এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো এই ওষুধটি সেবনের পর বমি বমি ভাব হতে
পারে। প্রিয় ওষুধটি সেবন করলে মাথা ভারী হবে মাথা ঘোরাবে অনেক ধরনের সমস্যা হতে
পারে তাই সেবনের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারে পরামর্শ নিবেন।
টনসিলের ঔষধ এর নাম
আমাদের সবার মাঝে টনসিল নিয়ে একটিভিতে কাজ করে জিনিসটা কি। টনসিল দুই প্রকার
যেমন টিটনশীল বা প্যেলাটাইল টনসিল। এইট অঞ্চল একটি ছোট বড় adal সকলেরই হয়। এ
টনসিলটি ঠান্ডা যাতে জিনিস খেলে হয়। যেমন ঠান্ডা পানি আইসক্রিম ইত্যাদি। টন খেলে
সমস্যা হলে ভাত খেতে সমস্যা হয়। পানি খেতে সমস্যা হয় বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতেও
সমস্যা হয়।
কারো যদি টনসিল দেখা দেয় সে ঠান্ডা যাতে জিনিস থেকে দূরে থাকবে। ঘরোয়াভাবে
চিকিৎসা এক গ্লাস সমান গরম পানিতে হালকা কিছু পরিমাণ লবণ বা মাও তো আছে দিয়ে
ভালোভাবে মুক্তি পরিষ্কার করে নেবে বা কুলকুচি করে নেবে। এবং প্রতিদিনে তিন থেকে
চারবার কুলি বা বরগড়া করতে হবে। আমরা যদি ঠান্ডা থাকে জিনিস থেকে দূরে থাকি
তাহলে আমাদের হবে না। টনসিল থেকে বাঁচতে হলে ঠান্ডা খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।
টনসিলের ঘরোয়া চিকিৎসা
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জটিল সমস্যা হলো টনসিল। কনসিল থেকে এক বা দুই দিনে মুক্তি
পাওয়ার উপায়। এই টনসিলের ব্যথা যে কোন বয়সই হতে পারে ছোট কিংবা বড়। যদি টনসিল
এর সংক্রমণ হয়ে যায় তাহলে সমস্যায় পড়তে পারে। জীবের তলে বা গালে দুই পাশে যে
আবদ্ধ টিস্যু থাকে তাকে টনসিল বলা হয়। এটি দেখতে মাংসের পিন্ডের মতো হলেও এটি এক
ধরণের কিছু দিয়ে গঠিত।
এটা গলা অথবা নাকে জীবন সংক্রমণে বাধা দেয় বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়া এটি শরীরের
রোগ প্রতিরোধে বাধা দিয়ে থাকে। টনসিলের সমস্যা হলে গলা ব্যথা ঢোক গিলতে সমস্যা
এই লক্ষণগুলো কিন্তু ঠান্ডা জন্য দেখা দেয়। এটি হলে মাথা ব্যথা ঘুম ঘুম নিঃশ্বাস
প্রশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে।
কি কি উপায় কম ছিল হাত থেকে বাঁচিয়ে নিনপ্রথমে
হচ্ছে লবণ পানি হালকা গরম পানির ভিতর লবণ দিয়ে যতবার পালন কুলকুচি করুন। এতে
টনসিল থেকে মুক্তি পাবেন খুব সহজেই। তারপর হলুদ আমাদের সব ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে
সাহায্য করে। হলুদ আমাদের শরীরে ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক জড়িত রোগ প্রতিরোধ করে ।
ফলে রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে হলুদ মিশে খেয়ে নিই এতে খুব সহজেই টনসিল থেকে
মুক্তি পেয়ে যাবে।
এবার পারলে নিমপাতা বা তিত জড়িত জিনিস খেতে হবে। এবং এরপর তুলসী আমাদের শরীরে
টনসিল সংক্রমণে বিশেষভাবে কাজ করে। সর্বশেষ মেথি গরম পানিতে মেথি মিশিয়ে কুলকুচি
করুন হেরে যাবে কিছু সময়ের মধ্যে আমরা এই উপায় গুলো অবলম্বন করে। টনসিল থেকে
মুক্তি পেতে পারি।
সর্দি ও গলা ব্যাথার ঔষধ
সর্দি বা জ্বর হয় না এমন কোন মানুষ নেই সর্দি বা জ্বর এটি হল কোন রোগের দেখা
দেহা করবে লক্ষণ। সর্দি বা জ্বর যদি কারো হয় তাহলে মনে করবেন যে আপনার কোন রোগ
হতে পারে কিছুদিনের মধ্যে। তাই সর্দি বা জ্বর হলে একটু সতর্ক থাকে । জ্বর হলে
মূলত আমাদের গলা ব্যথা হয় গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে বা জ্বর থেকে মুক্তি পেতে।
আমরা প্রথমে ফাস্ট ভেট খেয়ে নিব তারপর তুলসী পাতা খাব।
তুলসী কথা মূলত আমাদের শরীরে ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধের
কাজ করে। সর্দি বা জ্বর হলে ঠান্ডা পানি খাওয়া যাবেনা। সব সময় হালকা গরম পানিতে
লবণ মিশিয়ে পানি পান করতে হবে। এতে আমাদের সর্দি বা জ্বর থেকে তাড়াতাড়ি সুস্থ
হতে সাহায্য করে। মূলত আমরা এই দুটি উপায়ে সর্দি জ্বর ও গলা ব্যথা থেকে মুক্তি
পেতে পারি।
দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অসুস্থ হওয়ার পূর্বে গলা ব্যথা করে। গলা ব্যথার অপর নাম হল
ফ্যারেনজাইমার সাধারণত ঠান্ডা বা ফ্লোর মত জমানোর কারণে এ রোগটি দেখা দেয়। গলায়
খুশকো চুলকানি হয় বা খাবার গিলতে ও ঢোক গিলতে সমস্যা হয়। গরম মানে ঠান্ডা পানি
বা ঠান্ডা জড়িত কিছু তার থেকেই সর্দি, কাশি ,জ্বর, গলা ব্যথা, মাথা ব্যথা,
ইত্যাদি রোগ হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন এই ব্যথা সাধারণত টনসিলের কারণে হয়ে থাকে। ঠান্ডা লাগলেই এই
অসুখ শুধু দেখা দেয়, আপনি যদি দুটো গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে বেশি
করে আদা দিয়ে আদা চা করে খেতে হবে। আদো ছাতে আছে প্রচুর পরিমাণে ঝাঁজ সে কারণে
গলা তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যায়।
গলার টনসিল এবং ভাইরাসকে ধ্বংস করতে আদা একটি দুর্দান্ত ওষুধ । একটি গবেষণায়
দেখা গেছে আদা রোগ প্রতিরোধে এবং ভাইরাসকে ধ্বংস করতে বিশেষভাবে কাজ করে। গলা
ব্যথায় কাচা দেখান কাঁচাদা গলা ব্যথা সারাতে সবচেয়ে দ্রুত কাজ করে এবং ছত্রাক
ভাইরাস সংক্রমণ হতে রক্ষা করে।
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url