ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায় - ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কেমন সম্পর্কে জানুন
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটপ্রিয় পাঠক,আপনি কি জানেন ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায়। এবং ডিপ্লোমা
ইঞ্জিনিয়ার কাকে বলে এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার কত প্রকার ও কি কি এবং ডিপ্লোমা
ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কেমন। আপনি যদি এই সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী হন বা এসব বিষয়
নিয়ে যদি ঘাটাঘাঁটি করে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই এই
আর্টিকেলটি করলে আপনি জানতে পারবেন যে ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায়।
এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার কত প্রকার. এবং কি নিয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করবেন.
এবং কোন বিষয় নিয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করলে চাকরি পেতে দেরি হয় না। তাহলে
জেনে ফেলুন যে ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায় এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের
বেতন কেমন হয়।
ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায়
আমরা অনেকেই অনেক ধরনের চিন্তাভাবনা করি যে ডিপ্লোময় পড়ে জীবনে কি চাকরি করব।
বা চাকরি হবে কিনা এসব হাজারো চিন্তাভাবনা আমাদের মাথা থেকে ঘোরাঘুরি করে। কিন্তু
আপনি যদি ডিপ্লোমাতে পড়েন। এবং চার বছর মেয়াদি একটি ডিপ্লোমা কোর্স কমপ্লিট
করেন তাহলে আপনার চাকরি অবশ্যই হবে। কারণ চার বছর ডিপ্লোমা করার পরে কেউ কোনদিন
বসে থাকে না। আর সাধারণত কেউ যদি জেনারেল পরে।
তাহলে তাকে পড়াশোনা শেষে বসে থাকতে হয় বেকার জীবন নিয়ে। আর আর আপনি চার বছর
ডিপ্লোমা মেয়াদী কোর্সটি করলে আপনি একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যেকোনো একটি
প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে পারবেন। এখন দেখতে হবে যে আপনি কোন বিষয়টা নিয়ে
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করতাছেন। এখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং অনেক ধরনের
ডিপার্টমেন্ট থেকে থাকে। বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন চাহিদা।
আপনি যদি চান্স এর ডিপ্লোমা শেষ করার সাথে সাথেই চাকরি নেবেন পরের দিনটাই তাই।
তাহলে আপনাকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে পড়তে হবে টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টে
থেকে। আপনি একটা ডিপ্লোমা কোর্স করে টেক্সটাইল নিয়ে পড়াশোনা শেষ করার সাথে
সাথেই যে কোন একটা গার্মেন্টস সেক্টরে চাকরি পেয়ে যাবেন এবং একটা ভালো মাইনাস
চাকরি পাবেন। আর আপনি তাছাড়া যদি অন্যান্য বিষয় নিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করেন।
তাহলে আপনি একটি ভালো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাবেন। কারণ চার বছর ডিপ্লোমা মেয়াদী
পোস্টটি করলে নিজেকে একজন সফল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে তোলা যায়।
ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায়. আপনি যদি এই বিষয়টা আরো ভালোভাবে বুঝতে চান
তাহলে আরো ভালোভাবে পড়ুন ডিপ্লোমা করে অনেক ধরনের চাকরি করা যায় আপনি যদি
টেক্সটাইল না ডিপ্লোমা করেন তাহলে আপনি আপনার একটা গার্মেন্ট সেক্টরে চাকরি
পাবেন।
আর আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন তাহলে
আপনি আমার সফটওয়্যার কোম্পানি মানে যেখানে কোনো ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার হয়।
আপনি সেই জায়গাটাতে একজন ভালো দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি করতে পারবেন। আর
আপনি যদি একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয় তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের পাওয়ার
হাউজ পারমাণবিক কেন্দ্র ইলেকট্রিক অফিস ইলেকট্রিক লাইন এ ধরনের বিভিন্ন কোম্পানি
তে চাকরি পাবেন।
আর আপনি যদি একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হন তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের কনস্ট্রাকশন
বিল্ডিং তৈরি রাস্তা তৈরি ব্রিজ তৈরি ক্ষেত্রে যে যে সামগ্রী বা লাগে তাদের আপনি
হিট হয়ে একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সিভিল থেকে চাকরি করতে পারবেন। তাহলে আপনি
বুঝতে পেরেছেন যে ডিপ্লোমা করে কি কি চাকরি করা যায়। একজন ডিপ্লোমা
ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ক্ষেত্রে অভাব নেই।
ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার
আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমরা একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হব। যাদের
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর ইচ্ছা আছে তারা ডিপ্লোমাতে ভর্তি হয়ে কম্পিউটার
ডিপার্টমেন্ট নিয়ে চার বছর মেয়েদের ডিপ্লোমা কোর্স করলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার
হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে। আর একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার অনেক দক্ষ হয়ে
থাকে। একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার পাইথন জাভা প্রোগ্রামিং এম এস ওয়ার্ড এক্সেল
পাওয়ার পয়েন্ট ট্রাফিক ডিজাইন বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পন্ন একজন এক্সপার্ট হয়ে
থাকেন।
একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের অনেক ধরনের দক্ষতা থাকতে হয়। তাকে জানতে হয় যে কি
করলে কি হয় কিভাবে একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ তৈরি করা যায় কিভাবে একটা
কোডিং করা যায়। একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের মাথা একটা কম্পিউটারের মতো নিয়ে
চলতে হয় তারা কথায় না কাজে বিশ্বাসী দিতে হয় আপনি যদি একজন সফল কম্পিউটার
ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন ডিপ্লোমা করার পর। তাহলে আপনার চাকরি ক্ষেত্রে অভাব হবে
না।
একদিন ডিপ্লোমার ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন হয়ে থাকে আপনি যদি চার বছর মেয়েদের
ডিপ্লোমা পোস্টে করা পার বের হয়েছে যে কোন একটি কোম্পানি তে চাকরির আবেদন করেন।
আপনার সেই প্রতিষ্ঠানটিতে চাকরি হওয়ার পরেই সে মাস থেকে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা
পাবে আর আপনি যদি একজন বিএসসি করা ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন তাহলে ৪০ থেকে ৪৫ হাজার
টাকা প্রতি মাসে চাকরিতে ঢোকার পর থেকেই পাবেন একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের
চাহিদা অনেক।
ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার হল তারাই যারা একজন ইলেকট্রিক বা কারেন্ট সার্কিট বিভিন্ন
ধরনের সার্কিট ব্যাপার নিয়ে দুঃখ হয়ে থাকে তারাই হলো একজন ইলেকট্রিক
ইঞ্জিনিয়ার । আপনি চার বছর কোর্স করলে নিজেকে একজন ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে
প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। আর একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা অনেক ধরনের
বৈশিষ্ট্য হয়ে থাকে। তাকে কারেন্ট সম্পর্কে বা ইলেকট্রিক সামগ্রী সমূহ সম্পর্কে
অনেক ধরনের জ্ঞান বিবেচনা থাকতে হয়।
একজন ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারের ইলেকট্রিক সামগ্রী কোনটা নাম কি কোনটার কি কাজ এইসব
জানতে হয়। আপনি যদি চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
কোর্সটি করেন তাহলে পুষ্টি করার পর আপনি পাবেন। এক কথায় বলতে গেলে যেখানে
ইলেকট্রিক সামগ্রী ব্যবহার হয় এবং পাওয়ার হাউজ পাওয়ার হাউজ বলতে বোঝানো
হয়েছে।
যে যেখানে কারেন্ট তৈরি হয় বা কারণ উৎপন্ন করা হয়। দ্বিতীয়ত ইলেকট্রিক লাইন যে
লাইন দিয়ে ইলেকট্রিক চলাচল করে। তৃতীয় ইলেকট্রিক অফিস এগুলো প্রতিষ্ঠানে একজন
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি হয়ে থাকে এমন হাজারো প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলোতে
একজন ইলেকট্রিক ইঞ্জিনের চাকরি করতে পারবে। একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার যদি ৪
বছরের মেয়েদের কোর্সটি করে তাহলে তার চাকরি হবেই।
ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার আমরা অনেকে ভালোমতো জানিনা কি কি কাজ করে। একজন
দক্ষ সেগুলি ইঞ্জিনিয়ার বিভিন্ন ধরনের বিল্ডিং কন্ট্রাকশন রোড ব্রিজ এক কথায়
বলতে গেলে সিমেন্ট লোহা দ্বারা যে কাজটি তৈরি করা হয় যে কাজগুলো করা হয় সেই
জায়গাতে একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের প্রয়োজন হয়। একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বিল্ডিং
তৈরি করার।থেকে বিল্ডিং এর ড্রাগন তৈরি বিল্ডিং এর জমি জরিপ করা বিভিন্ন ধরনের
কাজ করে থাকে।
আর একজন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি হয়ে থাকে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার চাইলে নিজেও
একটি বাড়ি তৈরি করতে পারবে কারো সাহায্য ছাড়াই কারণ তারা জানে যে কিভাবে বাড়ি
তৈরি করতে হয় বা একটা বিল্ডিং তৈরি করতে হয়। তাদের মধ্যে এতটাই দক্ষতা থাকে যে
তারা কারো কোন সাহায্য ছাড়া সিমেন্ট বালি দাঁড়া দিয়ে কিছু জিনিস গুলো তৈরি হয়
তারা নিজেরাই তৈরি করতে পারে।
একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির ক্ষেত্র একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বিভিন্ন
কন্টাকশনে কাজ করতে পারে। হয় কোন বিল্ডিং তৈরির ক্ষেত্রে বা রোড তৈরির ক্ষেত্রে
বা কোনো ব্রিজ তৈরির ক্ষেত্রে এমন অনেক ধরনের জিনিস তৈরি ক্ষেত্রে একজন সিভিল
ইঞ্জিনিয়ার কাজ করতে পারে। আর একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের কাজের জায়গার অভাব নেই।
আপনি চাইলে ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার নিয়েও চার বছর মেয়াদী কোর্স টি করতে
পারেন।
ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার আমরা অনেকেই জানিনা যে একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ
কি কাজ করে। সমস্যা নেই আপনারা না জানলে আমি আপনাদের জানাবো যে একজন টেক্সটাইল
ইঞ্জিনিয়ার কি কাজ করে থাকে আর একজন টেক্সটাইলের ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরি ক্ষেত্রে
কোনগুলি। চলুন জেনে ফেলা যায় যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারটাকে। টেক্সটাইল
ইঞ্জিনিয়ার একটি চার বছর মেয়াদী করছো যা ইঞ্জিনিয়ারিং করছ আপনি যদি চার বছর
মেয়েদের এই কোর্সটি করেন।
তাহলে আপনি একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। এই কোর্সটি করলে
আপনি শিখতে পারবেন যে একজন ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ কি কি হয একজন টেক্সটাইল
ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ হল। কি করে কাপড় তৈরি করতে হয় কেমনে কাপড়ের রং দিতে হয়
কেমনে কাপড়ের ফাইবার তৈরি করতে হয় সোজা কথায় কাপড় তৈরির জন্য একজন টেক্সটাইল
ইঞ্জিনিয়ার বিখ্যাত একজন জানতে হয় কেমনে কি ভাবে কাপড় তৈরি করতে হয়।
এক কথায় বলতে গেলে একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের মূল কাজই হল কাপড় তৈরি করা।
আর একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরি ক্ষেত্রে হল গার্মেন্টস সেক্টর তারা
গার্মেন্ট সেক্টর ছাড়া অন্য কোন জায়গায় কাজ করতে পারে না। যেমন অন্য যেগুলো
ইঞ্জিনিয়ার আছে তারা বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবে সেই বিষয়টার উপরে
কিন্তু একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করতে হয়। তাহলে
আপনি জানতে পারলেন যে ডিপ্লোম ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার কাকে বলে।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কেমন
আমরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আসার আগেই ভাবি যে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের
বেতন কেমন হয় । আমরা অনেকে জানি যে একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কেমন হয়
আবার অনেকে জানিনা তো চলুন জেনে ফেলা যার যে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কেমন
হয়। চাকরি ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন অনেক ধরনের হয়ে থাকে। দেখতে
হবে যে আপনি কোন বিষয় নিয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করতেছেন। তো চলুন আমরা সব
বিষয়ে তুলে ধরি।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলে যে কোন কোম্পানিতে
ঢুকলে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা চাকরিতে জয়েন করার পর থেকে পাবেন আর এটা আস্তে
আস্তে বাড়তে থাকবে। আর আপনি যদি একজন বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন তাহলে ৩০
থেকে ৪০ হাজার টাকা প্রতি মাসে পাবেন এটাও আস্তে আস্তে বাড়তেই থাকবে। আর একজন
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার বাহিরের দেশে গিয়ে চাকরি করতে পারে।
যে কোন কোম্পানিতে অনেক বেশি বেতনে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের এটাই সবচেয়ে ভালো
সুযোগ। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন
চাকরিতে ঢোকার পর ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকায় হয়ে থাকে আর একজন বিএসসি করা
ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারের বেতন ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার ভিতর হয়ে থাকে আর একজন
বিএসসি করে ইঞ্জিনিয়ার বাহিরে কোন চাকরি করতে পারে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার একজন
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন হয়।
চাকরির ক্ষেত্রে জয়েন করার পর ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার ভিতরে আর একজন বিএসসি করা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের বেতন ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার ভিতরে হয়ে থাকে আর একজন সিভিল
ইঞ্জিনিয়ার বাইরের দেশে গিয়ে চাকরি করতে পারে অনেক বেশি বেতনে। টেক্সটাইল
ইঞ্জিনিয়ার একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিন বেতন চাকরি ক্ষেত্রে ঢোকার পর ১২ থেকে ১৮
হাজার টাকার ভিতরে হয়ে থাকে আর একজন বেঁচে করার টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন
২৫ থেকে ৩৫ হাজার টাকার ভিতর হয়ে।
থাকে আর একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার বাইরে কোন দেশে যে চাকরি করতে পারেনা আবার
যদি একটু ভালো কোম্পানিতে জয়েন করে তাহলে সে বাইরের দেশে গিয়ে চাকরি করতে পারবে
অনেক বেশি বেতনে তাহলে আপনি জানতে পারলেন যে কোন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন
বেশি । আপনি যদি একজন নিজেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং হিসেবে তৈরি করতে পারেন
তাহলে আপনার চাকরি ক্ষেত্রে এবং বেতনের কোনটারই সমস্যা হবে না
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url